শিরোনাম
◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৪০ সকাল
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৪০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শীতের শেষ দিনগুলোয় জ্বর থেকে মুক্ত থাকার উপায়

শাহীন খন্দকার : শীত জনিত ভাইরাসের প্রভাব বাড়লে সতর্কতাও থাকতে হবে। বিশেষ করে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যানসার ও কিডনির অসুখে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এই সচেতনতা আরও বেশী প্রয়োজন। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ডেকে আনে জ্বর। শীতের শেষ বসন্তের শুরুতেই মৌসুমের এই পরিবর্তন শরীরে প্রভাব ফেলে। এ কারণেই বসন্তের এই সময়ে কোনো দিন ঠান্ডা আবার কোনো দিন গরম অনুভব হয়। এসময়ে সক্রিয় হয় সর্দি-কাশি, অ্যার্লাজি ভাইরাস, ভ্যাকটিরিয়ারা। সূত্র : আনন্দবাজার

সাধারণ জ্বরের ওষুধ খেয়েই সপ্তাহ খানেক সময় নষ্ট করে রোগীরা। সে কারণেই জ্বরের উপসর্গের ফারাক জেনে রাখা খুবই জরুরি। আগে সাধারণত চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে করলেই মুক্তি পাওয়া যাবে ভাইরাল ফিভার থেকে। তবে সময় বদলের সঙ্গে জীবাণুরাও তাদের চরিত্র বদলাচ্ছে।

তাই ভাইরালের প্রভাব বাড়লে বাড়াতে হচ্ছে সতর্কতাও। বিশেষ করে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার ও কিডনির অসুখে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এই সচেতনতা আরও বাড়ানো দরকার।

কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন ?
এ সময় যে খুব বেশি জ্বর হবে এমন কোনো কথা নেই। হালকা গা গরম থেকেও শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ভাইরাল ফ্লু। জ্বরের সঙ্গে গা-হাত-পায়ে ব্যথা অনুভব বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই থাকে। অ্যালার্জির প্রবণতা থাকলে নাক দিয়ে পানি ঝরা, সর্দি-কাশির এই দেখা দিতে পারে।

জ্বরের সঙ্গে মাথা যন্ত্রণা, দুর্বল লাগা, স্বাদে অরুচি এগুলি অসুখের অন্যতম লক্ষণ। ভাইরাল হলে দ্রæত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। মেনে চলবেন যে সব দিক:

যতটা সম্ভব ঠান্ডা না লাগানোর চেষ্টা করুন। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় অল্পেইঠান্ডা লাগতে পারে। তার হাত ধরে জ্বরে পৌঁছে যাওয়া নতুন কিছু নয়। ঠান্ডার ধাত থাকলে গোটা শীত ও বসন্ত কাল জড়েই গা সওয়ানো উষ্ণ গরম পানিতে গোসল করাই ভালো। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কড়া ডোজের অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্য কোনও ওষুধ নয়। খাবাওে রাখুন সবুজ শাক-সব্জি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এমন খাবারদাবার।

শরীরে জলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়া যাবে না। ঠান্ডা পানীয় হতে দূরে থাকুন। কারণ এই সব তরল শরীরের জল শোষণ করে শরীরকে শুষ্ক করে দেয়। বেশি দূষণযুক্ত এলাকায় থাকলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।কাশি হলেদোকান থেকে কিনে আনা যে কোনও কাফ সিরাপ নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই এ সব ব্যবহার করুণ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়