সানজীদা আক্তার : মঈদুল ইসলাম বলেন,দুর্নীতি দমন কমিশনার কাজের মধ্যে দুদকের আলোচনা সব সময়ই থাকে।দুর্নীতি আমাদের দেশে অসংখ্য পরিমাণে হয়।মানুষের প্রত্যাশার যেই জায়গাটা সেই জায়গাটাই যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু কিছু বাঁধা থাকে।দুর্নীতির বৃষবৃক্ষ যদি গোড়া থেকে উপড়াতে হয় তাহলে আমি বলবো দুদকের একার পক্ষে সেটা সম্বব নয়।কারন আমরা একটা দেশের মধ্যে বসবাস করছি,যেখানে আরো অনেকগুলো সংস্থা আছে এবং তার একটা প্রধান আছে সরকার। বুধবার রাতে ডিবিসি রাজকাহন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদকের গ্রেফতার করার কোনো ইখতেয়ার নেই,এটি শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর,এমন প্রশ্নের জবাবে দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন,দুর্নীতি দমন কমিশন কাউকে গ্রেফতার করতে চায় না।তবে হে গ্রেফতার করতে হয় তখন, যখন অপরাধীর কাছ থেকে কিছু জানতে হয়।জিজ্ঞাসা করতে হয়,তার সাথে কেউ জড়িত আছে কিনা।দুদকের গ্রেফতারের বিষয়ে এখনো আদালতে কোনো ইখতেয়ার নেই যে দুদক গ্রেফতার করতে পারবে না।দুদক গ্রেফতার করতে গেলে অবশ্যই পুলিশকে তো লাগবে।তবে আমরা আইনের বাইরে যাই না।
সাবেক শিক্ষা সচিব এন আই খান বলেন, সাম্প্রতিক কালে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে দুদক বেশ তৎপর বলে আমার মনে হচ্ছে এবং তাদের হুমকিতেও বেশ কাজ হয়।দুদক কিন্তু একটা অপরাধ হলে বা হতে যাচ্ছে সে সময় দুদক ব্যবস্থা নিতে পারে।অপরাধ আসলে বন্ধ করতে হলে সরকারি যেসব মন্ত্রনালয়,বিভাগ বা দপ্তর আছে তাদেরকে মূলত বেশি তৎপর হতে হবে। সম্পাদনা : মহসীন কবির