মেহেরুবা শহীদ : সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, চাহিদার তুলনায় মানসম্মত চাকরির অভাবে বেকারত্বের পরিমাণ দিন-দিন বেড়েই চলেছে। ফলে সৃষ্টি হয় সামাজিক অস্থিরতা। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার মতে, গত দশকে ঐ বেকারত্ব মোটামুটি স্থিতিশীল থাকলেও চলতি বছরে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণহীন। ধীরগতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ফলে কমছে কর্মসংস্থানের হার। এএফপি
গত বছর যখন বেকারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিলো ৫.৩ শতাংশে। তখন ধারণা করা হয়েছিলো সংখ্যা খুব একটা বাড়বে না। কিন্তুু আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার বার্ষিক ‘বিশ্ব কর্ম সংস্থারন’ ও ‘সোশ্যাল আউটলুক’-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বেকারের সংখ্যা ১৮ কোটি ৮০ লাখ বেড়েছে তা এ বছর বেড়ে দাঁড়াবে ১৯ কোটি ৫ লাখে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, মোট ৪৫ কোটির মধ্যে ২৮ কোটি ৫ লাখ আছেন যারা তাদের সামর্থের চেয়ে অনেক কম কাজ করেন অথবা চাকরির আশা ছেড়েই দিয়েছেন কিংবা যথেষ্ট কাজ করেও যথেষ্ট পারিশ্রমিক পান না।
সম্পাদনা : আসিফুজ্জামান পৃথিল