শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১২ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:১৯ দুপুর
আপডেট : ১২ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:১৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুখোশ পড়ে ভারতের জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ৩৭ জনকে চিহ্নিত করেছে দিল্লির পুলিশ

মাজহারুল ইসলাম : মুখোশধারীদের হামলার ঘটনায় শুক্রবার ৯ জন সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করে কয়েকজনের ছবি প্রকাশ করেছে দিল্লি পুলিশ।
সন্দেহভাজনের তালিকায় হামলায় আহত জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি ঐশী ঘোষও রয়েছেন বলে দাবি করেছেন দিল্লি পুলিশের বিশেষ তদন্ত দলের ডিসিপি জয় তিরকি। সন্দেহভাজন অন্যরা হলেন, চুনচুন কুমার, পঙ্কজ মিশ্র, ওয়াসকার বিজয়, সুচেতা তালুকদার, প্রিয়া রঞ্জন, দোলন সাওয়ান্ত, যোগেন্দ্র ভরদ্বাজ ও বিকাশ প্যাটেল। সন্দেহভাজন ঐশী ঘোষ বাম সংগঠন নিয়ন্ত্রিত জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি ও যোগেন্দ্র ভরদ্বাজ এবং বিকাশ প্যাটেল বিজেপির ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় ছাত্র পরিষদ বা এবিভিপি’র সদস্য।

দিল্লির পুলিশের দাবি, বামপন্থী বিরোধী ঐক্য' নামের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের ৩৭ সদস্য জেএনইউ ক্যাম্পাসে হামলা ও ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে অন্তত ১০ জন বহিরাগত। ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মোট সদস্য সংখ্যা ৬০ জন। গত ৫ জানুয়ারি জেএনইউ ক্যাম্পাসে হামলার দিন গ্রুপটি খোলা হয়।

গত ৫ জানুয়ারি মুখোশধারীরের ওই হামলায় জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি ঐশী ঘোষসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়। তবে হামলার সময় ক্যাম্পাসে একাধিক পুলিশ থাকলেও কাউকে আটক করেনি। উল্টো ঘটনার পর আহত ঐশী ঘোষসহ ১৯ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধেই অভিযোগ দায়ের করে দিল্লি পুলিশ।এ হামলার পর দেশবাপী বিষয়টি নিয়ে আলোচিত হয়। হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে আন্দোলনে নামেন জেএনইউ’র শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পরে তাদের সঙ্গে একাত্মতা জানান বলিউডের কয়েকজন অভিনয়শিল্পী।

দিল্লির পুলিশ জানায়, বাম সমর্থিত ছাত্র সংগঠন ও এবিভিপি দুই দলই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে হামলা চালাতে বহিরাগতের সাহায্য নিয়েছিলো। হামলার দিন জেএনইউ’র ছাত্রাবাসের ফি বাড়ানোর বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে আন্দোলন চলছিলো। সেই আন্দোলনকে ঘিরে ওইদিন সেখানে সংঘর্ষ হয়।
তবে দিল্লি পুলিশের অভিযোগ নিয়ে ঐশী ঘোষ বলেন, আমি ওইদিন মুখোশ পড়া অবস্থায় ছিলাম না। বরং হামলায় আমিও আক্রান্ত হয়েছিলাম। আমার রক্তে ভেজা কাপড় এখনও রয়েছে। দিল্লি পুলিশ আমাদের ফুটেজ প্রকাশ করুক। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া ও এনডিটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়