শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ০৫ জানুয়ারী, ২০২০, ০৫:০১ সকাল
আপডেট : ০৫ জানুয়ারী, ২০২০, ০৫:০১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতে জড়ালে বাংলাদেশ কী করবে?

সময় টেলিভিশন: ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যায় বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে বিশ্ব অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব পড়তে পারে।

বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান যদি সংঘাতের পথ বেছে নেয় তাহলে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান।

শুক্রবার (০৩ জানুয়ারি) সকালের এ হত্যাকাণ্ডের পর যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। ফলে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে পৌঁছতে পারে তা নিয়ে শঙ্কায় বিশ্লেষকরা।

আশঙ্কার বিষয় হলো, সোলাইমানি হত্যার পর এক দিন পার না হতেই ইরাকে দুই দফা মার্কিন হামলা চালানো হয়েছে। এ হামলায় হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। এমন পরিস্থিতি ইরাকে নতুন করে ৩ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে ওয়াশিংটন। যা ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আরও সংঘাতের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

দেশ দু’টি সংঘাতে জড়ালে বাংলাদেশের দ্রব্যমূল্য, রেমিটেন্স ও কূটনৈতিক ক্ষেত্রে প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান।

এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে বাংলাদেশের করণীয় কী? সময় নিউজের এমন প্রশ্নের জাবে অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান বলেন, বর্তমান বিশ্ব রাজনীতি দুইটি বলয়ে বিভক্ত। এক দিকে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরাইল অন্যদিকে চীন-রাশিয়া। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এই দুই বলয়ে বিভক্ত।

মধ্যপ্রাচ্যের এসব দেশে বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমিক কাজ করে। তারা প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ রেমিটেন্স পাঠায়। ফলে বাংলাদেশের ওপর এসব দেশের চাপ থাকতে পারে। তবে বাংলাদেশের কোনো পক্ষেই যাওয়া উচিৎ হবে না।

বিশেষ করে সোলাইমানি হত্যার যে ঘটনা ঘটেছে তা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন লংঘনকে সমর্থন দিতে পারে না। এজন্য বাংলাদেশের উচিৎ হবে যত চাপই থাক সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থাকা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়