শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৪:৪১ সকাল
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৪:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পানি পানের অভ্যাস গড়তে স্কুলের শিক্ষার্থীদের দেয়া হচ্ছে বিরতি! 

মুসবা তিন্নি : স্কুল শিক্ষার্থীদের পানি পানের অভ্যাস গড়তে ক্লাসের সময়ের মধ্যেই বিরতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যে। রাজ্য প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার সূত্রে এ খবর জানায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। এই সময়
এ সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে ২৫ নভেম্বর থেকে রাজ্যের গঞ্জাম জেলার সব স্কুলে শিশুদের পানি পান করার জন্য তিনটি বিরতি দেয়া হয়।
জেলা কালেক্টর বিজয় অমৃত কুলানজ বলেন, জেলার সরকারি, বেসরকারি এবং অঙ্গনবদি (বিশেষ গ্রামীণ স্কুল) সব স্কুলেই পানি পানের এ বিরতি চালু করার জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। স্কুল কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। শিশুদের মধ্যে পানি পান করার অভ্যাস তৈরির জন্যই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেন জানান তিনিা।
এর আগে ভারতের কেরালা, কর্নাটক ও তেলেঙ্গানার স্কুলগুলোতে এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এছাড়া দেশটির অন্ধ্র প্রদেশে স্কুলে শিক্ষার্থীদের পানি পানের জন্য বিরতি দেয়ার বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।
এদিকে গঞ্জাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ডিইও) সনাতন পন্ডা জানান, সোম থেকে শুক্রবার প্রতিদিন বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে, দুপুর দেড়টা এবং বিকেল ৩টায় শিক্ষার্থীদের পানি পানের বিরতি দেওয়া হবে। শনিবার এ বিরতি সকাল ৮টা, সকাল সাড়ে ৯টা এবং সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে দেয়া হচ্ছে।  প্রতি বিরতিতে পাঁচ মিনিট সময় দেয়া হয় এবং এসময় সব শিক্ষার্থীরই বাধ্যতামূলকভাবে পানি পান করতে হয়।
সব স্কুলগুলোতে পান করার পানির ব্যবস্থা থাকবে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, যাদের কাছে পানির বোতল থাকবে না, তারা স্কুলের ব্যবস্থা থেকেই পানি পান করে নিতে পারবে।
জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা জানান, শিক্ষকদের নির্দেশনা থাকার পরও দেখা গেছে, বারবার টয়লেটে যাওয়ার ভয়ে অনেক শিক্ষার্থী যথেষ্ট পানি পান করে না। এ অবস্থা এড়াতে পানি পানের জন্য বাধ্যতামূলক এ বিরতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সম্পাদনা : এইচ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়