শিরোনাম
◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ◈ এ‌শিয়া কা‌পে ওমানকে হারা‌লো আরব আমিরাত ◈ বাংলাদেশ দলের বিরু‌দ্ধে আমা‌দের চ্যালঞ্জ নি‌য়ে খেল‌তে হ‌বে: আফগানিস্তান কোচ ◈ বাংলাদেশি পাসপোর্ট সহ টিউলিপের ট্যাক্স ফাইলের খোঁজ পেয়েছে এনবিআর ◈ জলদস্যুদের ধাওয়ায় ট্রলারডুবি: ২৪ ঘণ্টা সাগরে ভেসে ১৮ জেলের জীবনরক্ষা ◈ চীনের ঋণে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৮:১৫ সকাল
আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৮:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পদ্মার বুকে পাল তোলা নৌকায় সম্মেলন করবে আওয়ামী লীগ

আবুল বাশার নূরু: আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় কাউন্সিল উপলক্ষে সোহরাওয়াদী উদ্যানে নির্মাণ করা হচ্ছে বিশাল মঞ্চ। শতশত শিল্পী ও কলাকুশলী দিনরাত নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। স্বপ্নের পদ্মা সেতু, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, পাল তোলা নৌকার আদলে নির্মান করা হচ্ছে সম্মেলন মঞ্চ। এই মঞ্চ থেকেই আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উদ্বোধন করবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা মেখ হাসিনা।

আগামী ২০ ও ২১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২১তম এই জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে, আশপাশের এলাকাসহ মূল মঞ্চটি এমনভাবে স্থাপন করা হবে, যেন পদ্মা নদীর বুকে ভেসে বেড়াচ্ছে একটি বিশাল নৌকা। সেই নৌকার চারপাশজুড়ে থাকছে প্রমত্ত পদ্মার বিশাল জলরাশি। এর মধ্যে থাকছে স্বপ্নের পদ্মাসেতুও। এছাড়াও পদ্মার জলতরঙ্গ, পদ্মার বুকে ঘুরে বেড়ানো ছোট ছোট নৌকা, এমনকি চরের মধ্যে কাশবনের উপস্থিতিও থাকবে। এর মধ্যে মূল মঞ্চটি হবে ১০২ ফুট দীর্ঘ, ৪০ ফুট প্রশস্ত। আর সামনের পদ্মাসেতুতে থাকবে ৪০টি পিলার।

মঞ্চের যে নৌকাটি, সেটিও কোনো সাধারণ নৌকা হবে না। এই নৌকায় থাকবে জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতি। নৌকার পালগুলোতে থাকবে দলীয় প্রতীকসহ অন্যান্য বক্তব্য। আর স্মৃতিসৌধের পেছনের দিকে থাকবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি। এছাড়া নৌকার পেছনের দিকে দেয়ালের মতো জায়গায় থাকবে জাতীয় চার নেতাসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বিভিন্ন সময় অবদান রেখে আসা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ছবি। এছাড়াও সম্মেলনস্থলে সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের বিশাল বিশাল ফেস্টুন, তাতে ছবি ছাড়াও থাকবে বিবরণ। শত শিল্পী ও কলাকুশলীর নিরলস প্রচেষ্টায় এগিয়ে চলেছে সম্মেলনস্থল প্রস্তুত করার যাবতীয় কাজ। ২০ ডিসেম্বর সম্মেলনের স‚চনা হলেও ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যাবে সম্মেলনের জন্য। এরপর ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত চার দিন সম্মেলনস্থল থাকবে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত। তারা এই সময়ের মধ্যে সম্মেলনস্থলটি ঘুরেফিরে দেখতে পারবেন। এরপর ২০ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় শুরু হবে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা। পরদিন ২১ ডিসেম্বর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে দলের কাউন্সিল অধিবেশন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়