জাহিদুল ইসলাম সজীব : যেহেতু ইতোমধ্যে কয়েকজন আটক হয়ে গেছে তাই এখন আন্দোলনের উইন্ডো কমে আসছে। বিচার তো আর একদিনে সম্ভব না। তাই আলটিমেটাম খুব একটা কাজে দিবে না। ০২. ঘটনার তীব্রতায় প্রাথমিকভাবে ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া বেশি। সংগঠনগুলো থেকে বা সাধারণ প্লাটফর্ম থেকে জোরালো কর্মসূচি দিবে। কিন্তু পূরণ করার মত আপাত কোনো দাবি তখন থাকবে না। ০৩. বিশ্বজিৎ হত্যাকা-ের বিচার থেকে আমরা জানি কীভাবে খুনিদের আস্তে আস্তে ফাঁসির দড়ি থেকে রেহাইয়ের ফন্দি আঁটা হয়। তাহলে করণীয় কী? এই আন্দোলনে সমগ্র দেশের ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে ছাত্রলীগের নিপীড়নের বিরুদ্ধে সাধারণ কয়েকটি দাবি যুক্ত না করলে আন্দোলনের কোনো দাবিই আসলে শেষ অবধি পূরণ হবে না।
প্রমাণের অভাবে এরাও আস্তে আস্তে মুক্ত হয়ে যাবে কিংবা সাজা কমে যাবে। আজকে দেখলাম ঢাবিতে বাম সংগঠনগুলো জোটের ব্যানারে আর স্বতন্ত্র কয়েকজন ঢাকসু প্রার্থী ও কোটা আন্দোলনের নেতারা আরেকটা ব্যানারে কর্মসূচি পালন করেছে। কিন্তু মূল দাবি দাওয়া বুয়েট থেকে না এলে এ আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নাই।