শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ২১ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ২১ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভাষা সমস্যা হলে দোভাষীর সাহায্য নিবেন ল্যাঙ্গাভেল্ট

শিউলী আক্তার : ভাষাজনিত সমস্যার কারণেই বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে সম্পর্কটা ভালো হয়নি সাবেক পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশের। যার জন্য তার সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বাংলাদেশের স্থানীয় বোলাররা তাদের ভাষা বুজতে সমস্যা যার কারণে ঠিকভাবে প্রশিক্ষণটা নিতে পারে না। সেই জন্য উপমহাদেশের সঙ্গে কাজ করেছে এমন কোচই চেয়েছিলো বিসিবি। সেই বিবেচনায়ও দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার চার্ল ল্যাঙ্গাভেল্টকে পেস বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি। গতকাল টাইগারদের দায়িত্ব নিতে বাংলাদেশে এসেছিলেন তিনি। আজ বুধবার সংবাদ সম্মেলনে কথাও বললেন। সেই সময় প্রশ্ন উঠেছে ভাষা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে কিনা। আশা করেন সমস্যা হবে না। তবে হলে দোভাষীর সাহয্য নিবেন তিনি।

ল্যাঙ্গাভেল্ট এর আগে আফগানিস্তানের কোচ ছিলেন। ফলে উপমাহদেশের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তার। তাই সমস্যা হবে বলে মনে করেন না তিনি। ল্যাঙ্গাভেল্ট বলেন, ‘আফগানিস্তানে কোচ থাকাকালীনও ভাষা একটি সমস্যা ছিলো। তবে আমার মনে হয় ভাষা তখনই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না, যখন আমার এবং বোলারদের মধ্যে দারুণ একটা সম্পর্ক তৈরি হবে। একসঙ্গে কাজ করার জন্য দুই পক্ষের মধ্যে ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি বোলারদের সঙ্গে আন্তরিক একটা সম্পর্ক সৃষ্টি হলে, তারাও আমার ভাষা বুঝবে এবং আমিও তাদের সমস্যা বুঝতে পারবো। এরপরও সমস্যা হলে দোভাষীর সাহায্য নেয়া যাবে।’

এছাড়া জানালে বোলারদের নিয়ে তার পরিকল্পনার কথা। তিনি বলেন, ‘এই উপমহাদেশে উইকেট গুলো স্পিন সহায়ক হয়ে থাকে। সেই দিক দিয়ে এখানে কাজ করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিং। নতুন বলে বল করাটাও কঠিন। বোলিংয়ের টেকনিক্যাল দিক গুলো জানতে হয়। ৫০ ওভারের ক্রিকেট বলুন আর টেস্ট ক্রিকেট বলুন নতুন বলে বল করাটা গুরুত্বপূর্ণ। পেস বোলিংয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে বল করা। এগুলো নিয়েই আগে কাজ করবো।’
সম্পাদনা : সুতীর্থ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়