শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০১৯, ০৩:৪৫ রাত
আপডেট : ৩১ মে, ২০১৯, ০৩:৪৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চীনা পণ্য শুল্ক বৃদ্ধি করলে মার্কিন প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, জানালো জাপানি ফিন্যান্সিয়াল ফার্ম নোমুরা

নূর মাজিদ : যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা হয় এমন সকল ধরনের চীনা পন্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ করলে, তার নেতিবাচক প্রভাব থেকে মার্কিন অর্থনীতিও মুক্ত থাকবেনা। গত কয়েক মাস ধরেই মার্কিন মোট উৎপাদন প্রবৃদ্ধি যেভাবে গতিশীলতা হারিয়েছে, তার প্রেক্ষিতেই এমন পূর্বাভাস দিয়েছে জাপানের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান নোমুরা হোল্ডিংস লিমিটেড। সূত্র : সিএনবিসি

ইতিপূর্বে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রা¤প দাবী করেন, চীনা পন্যে অতিরিক্ত শুল্কারোপের ফলে যে শত শত কোটি ডলার রাজস্ব আদায় করা হচ্ছে, তা মার্কিন অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী করে তুলছে। তবে বিশ্বের অধিকাংশ শীর্ষ অর্থনীতিবিদ এই দাবীকে স¤পূর্ণ ভুল বলে দাবী করেন। এই বিষয়ে নোমুরার যুক্তরাষ্ট্র শাখার শীর্ষ অর্থনীতিবিদ লেক্সিস অ্যালেক্সান্ডার বলেন, বাণিজ্যযুদ্ধের সার্বিক নেতিবাচক প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের ওপরও পড়বে। এইক্ষেত্রে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণও বাড়বে।

এদিকে চলতি মাসের গোড়া থেকে বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তেজনা নতুন রূপ নেয়। এই সময় যুক্তরাষ্ট্র ২০ হাজার কোটি ডলারের চীনা পণ্য আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্কারোপ করে। যা এর আগে ছিলো ১০ শতাংশ। এছাড়াও, ট্রা¤প আরো ৩০ হাজার কোটি ডলারের চীনা পণ্য আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্কারোপের হুমকিও দেন। এর প্রেক্ষিতে চীনও ৬ হাজার কোটি ডলারের মার্কিন পণ্য আমদানিতে শুল্কারোপ করে।

এই বিষয়ে লেক্সিস অ্যালেক্সান্ডার বলেন, মূলত চীন নয়, ট্রা¤েপর শুল্ক মার্কিন আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো দেবে। যার প্রভাব সাধারণ ভোক্তাদের ওপর পড়বে। এই অবস্থায় মার্কিন অর্থনীতি কোনভাবেই স্থির থাকবেনা। বরং প্রবৃদ্ধির পরিমাণ আরো কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়