মোহাম্মদ মাসুদ : দেশি জাতের মুরগীর র উচ্চমূল্য ও উৎপাদন স্বল্পতার কারণে প্রাণীজ আমিষের বড় একটি অংশ পূরণ হচ্ছে ব্রয়লার মুরগী দিয়ে। অল্প সময়ে অধিক মাংস উৎপাদনে ব্রয়লার মুরগীতে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন বহু খামারি। ফলে এই মাংস থেকে মানবদেহে ভারী ধাতু ও ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশের আশঙ্কায় ব্রয়লার মুরগী এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন অনেকেই। চ্যানেল ২৪
কিন্তু ক্ষতিকর কোনো হরমোন ব্যবহার না করে প্লানটেইন নামের এক প্রকার ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহার করেই কম সময়ে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। দীর্ঘ চার বছরের গবেষণায় সফল হয়েছেন বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আল-মামুন। তার দাবি এটি ব্যবহারে শুধু উৎপাদনই বাড়বে না বৃদ্ধি পাবে মাংসের পুষ্টি গুণও।
গবেষণায় দেখা গেছে, একটি ব্রয়লার মুরগীতে দিনে ৫ টাকার অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। তবে প্লানটেইনে খরচ মাত্র ২ টাকা ২১ পয়সা। অল্প সময়ে অধিক মাংস উৎপাদনে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক বা গ্রোথ প্রোমোটর ব্যবহার করেন অনেক খামারি। তাই অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প ভেষজ উদ্ভিদ প্লানটেইন নিয়ে গবেষণা করছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। সম্পাদনায়: এইচএম জামাল