শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০১৯, ০৪:০৪ সকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০১৯, ০৪:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গ্রামবাসীকে শিক্ষিত করতে দোকানেই লাইব্রেরি গড়লেন চা বিক্রেতা

মহসীন কবির: গ্রামবাসীকে শিক্ষিত করার অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে কেরলের দুই বাসিন্দা। চায়ের দোকানের বিক্রেতা এবং এক অধ্যাপকের যুগ্ম উদ্যোগে চায়ের দোকানেই খুলে ফেলা হলো গ্রন্থাগার। দুই উদ্যোক্তার মধ্যে চা বিক্রেতা পি ভি চিন্নাথাম্বি এবং শিক্ষক মুরলীধরন দুজনেই কেরলের ইদুক্কি জেলার বাসিন্দা।

২০১০ সালে কেরলের ইদুক্কি জেলার এদুমালাক্কাডি এলাকায় পঞ্চায়েত গঠিত হলে তখন থেকেই গ্রামবাসীদের মধ্যে শিক্ষাবিস্তারের উদ্দ্যেশ্যে এরকম কিছু করবে বলে মনস্থির করেন অধ্যাপক মুরলীধরন। তার এই উদ্যোগ ভালোলাগলে পরবর্তীকাল তাকে সহযোগীতা প্রদান করতে ইচ্ছুক হন চা বিক্রেতা চিন্নাথাম্বিও।

দুজন মিলে ঠিক করেন গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করার কথা। কিন্তু জায়গায় অভাব দেখা যায়, তাই চিন্নাথাম্বির চায়ের দোকানেই খুলে ফেলা হয় গ্রন্থাগার। প্রথম দিকে গ্রামের আদিবাসী (মথুভান জনজাতি) বইয়ের প্রতি অনিহা দেখালেও বর্তমানে তাদের পড়ার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে বলে দাবি অধ্যাপকের। এছাড়া অন্য গ্রামের বিশিষ্টজনেরাও এখন এই গ্রন্থাগারের ব্যাপারে সহযোগীতার হাত বাড়িয়েছেন বলে জানান অধ্যাপক মহাশয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়