শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১৩ মে, ২০১৯, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ১৩ মে, ২০১৯, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অভিবাসীরা পরিস্থিতির শিকার

ডেস্ক রিপোর্ট : লিবিয়া থেকে ইউরোপে পৌঁছার আশা নিয়ে ছেড়ে আসা আরো একটি বোট ডুবে গেছে ভূমধ্যসাগরে। এতে অনেক অভিবাসী মারা গেছেন। তাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশি। এর মধ্য দিয়ে অভিবাসীদের অব্যাহত দুর্দশাময় পরিণতির বিষয়টি আবার সামনে চলে এসেছে। অনলাইন গালফ টুডে’তে প্রকাশিত এক মতামত কলামে এ কথা বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তন, অস্থিতিশীলতা ও ক্রমবর্ধমান অসমতার মতো অনেক ফ্যাক্টরের কারণে লাখ লাখ মানুষ উন্নত জীবনের আশায় নিরাপত্তা খুঁজতে ঝুঁকিময় সফরে এ পথে নামে।

অভিবাসন অপরাধ নয়। এটি বিশ্বজুড়ে একটি ইতিবাচক বিষয়। অভিবাসীরা পরিস্থিতির শিকার।

তারা মর্যাদা ও সম্মানের দাবিদার। সর্বশেষ ট্র্যাজেডি নিয়ে তিউনিস আফ্রিক প্রেস এজেন্সি নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৭০ বলে জানিয়েছে। এই বছর ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে বোটডুবি বা জাহাজডুবিতে এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনার একটি।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংগঠন ইউএনএইচসিআরের হিসাব মতে, এ বছর প্রথম চার মাসে ওই একই রুটে মারা গেছেন ১৬৪ জন। এটা হতে পারে সংখ্যায় কম। কিন্তু গত বছরগুলোর তুলনায় নিহতের এই হার অনেক বেশি। এ বছর প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন মারা গেছেন, যারা ইউরোপের উপকূলে পৌঁছার চেষ্টা করেছেন।

ইউএনএইচসিআরের ভূমধ্যসাগর বিষয়ক বিশেষ দূত ভিনসেন্ট কোচেটেলের মতে, যারা ভূমধ্যসাগর অতিক্রম করছেন তাদের সামনে কি ভয়াবহ ঝুঁকি, এই ট্র্যাজেডি ও ভয়াবহতা আমাদের সে কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়।

আফ্রিকার অভিবাসী, যারা ইউরোপ পৌঁছাতে চান, তাদের কাছে লিবিয়ার পশ্চিম উপকূল হয়ে উঠেছে যাত্রা শুরুর প্রধান পয়েন্ট। এমন যাত্রা শুরু করতে পাচারকারীদের তারা দিচ্ছেন মোটা অঙ্কের অর্থ। পাচারের নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে ইতালির নেতৃত্বে একটি কঠোর ব্যবস্থা নেয়ায় এবং লিবিয়ার কোস্ট গার্ডের সহায়তায় যদিও এই পথে অভিবাসী পাঠানো কমে এসেছে, কিন্তু তা থামছে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়