শিরোনাম
◈ নিরপরাধ মানুষরাই সরকারি নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন: মির্জা ফখরুল ◈ বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডিতে ১২ দেশ অংশ নিচ্ছে  ◈ কার স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, জানতে চেয়েছে ইআরএফ ◈ নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হওয়ায় দুই ওসিকে প্রত্যাহার করলো ইসি  ◈ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মাউশি’র নতুন নির্দেশনা ◈ ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের শোক ◈ ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর শোক ◈ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে কঠোরভাবে বাজার তদারকির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ অটোরিকশা ঢাকার কোথায় চলবে, সুনির্দিষ্ট নির্দেশনার পর ব্যবস্থা: ডিএমপি ◈ প্রতি বছর এপ্রিলের গরম ৪০ ডিগ্রি ছাড়াবে, বলছে রিপোর্ট

প্রকাশিত : ০৩ মার্চ, ২০১৯, ০৬:১১ সকাল
আপডেট : ০৩ মার্চ, ২০১৯, ০৬:১১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

উপজেলা নির্বাচন ও প্রবাসীদের নিয়ে ব্যস্ত ইসি

কালাম আঝাদ: উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ও প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তারা। মার্চ মাসেই চার ধাপে উপজেলা পরিষদে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। একইসঙ্গে মার্চ মাস থেকেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে কাজ শুরু হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ ব্যাপারে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন তো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই করতে হবে। যেহেতু এপ্রিল মাসে এইচএসসি পরীক্ষা। তাই আমরা মার্চ মাসটাকে ধার্য করেছি উপজেলা নির্বাচন করার জন্য। মাননীয় কমিশন যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবে আমরা সেভাবে এগিয়ে যাব।’

জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে ইতোমধ্যে দুইধাপে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। সে অনুযায়ী, প্রথম ধাপের নির্বাচনে ১০ মার্চ ৮৭টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হবে। ১২৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ ১৮ মার্চ। তৃতীয় ধাপে ২৪ মার্চ, চতুর্থ ধাপে ৩১ মার্চ ও পঞ্চম ধাপে ১৮ জুন ভোট নেওয়া হবে। বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের প্রার্থী হতে বর্তমান পদ ছাড়তে হবে। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই এই নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে আরও জানা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার অংশ হিসেবে মার্চেই সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।

জানা গেছে, এবারের নির্বাচনের আগে ২০১৪ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত ছয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আইনে মেয়াদ শেষের আগের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট আয়োজনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ১৯৮৫ সালে উপজেলা পরিষদ চালু হওয়ার পর ১৯৯০ ও ২০০৯ সালে একদিনেই ভোট হয়েছিল। ২০১৪ সালে ছয় ধাপে ভোট হয়েছিল।

আইন অনুযায়ী, কোনো উপজেলা পরিষদের মেয়াদ পূর্তির আগের ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দুই সপ্তাহ পরই, ১৯ জানুয়ারি উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের কমিশন। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত মোট ছয় ধাপে ওই নির্বাচনের ভোট হয়। সেসময় ছয় ধাপে ৪৮৭টিরও বেশি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে গতবার নির্দলীয় ভোট হলেও এবার দলীয় প্রতীকে উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়