শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ০২ মার্চ, ২০১৯, ০৯:২২ সকাল
আপডেট : ০২ মার্চ, ২০১৯, ০৯:২২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে কুয়াকাটা সৈকতে আটকে পড়ছে বহু মৃত জেলি ফিশ

হ্যাপি আক্তার : পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাট। সাগরে জোয়ারের ঢেউয়ে ভেসে সৈকতে আবারও আটকা পড়ছে শত শত মৃত জেলি ফিশ। চ্যানেল আই।

দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকতের একাধিক পয়েন্টে গত কয়েক দিন ধরে আটকা পড়ছে জেলি ফিশ। যা দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক পর্যটক, স্থানীয় লোকজন ও জেলেরা। স্থানীয় জেলেদের কাছে জেলি ফিশ সাগরের লোনা হিসেবে পরিচিত। তারা বলেন, জালে জেলি ফিশ ধরা পড়লে সেই জাল আর ব্যবহার করা যায় না।

গভীর সাগরে জেলেদের জালে এসব জেলি ফিশ আটকা পড়ে মারা যেতে পারে বলে ধারণা স্থানীয়দের। অনেকে বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সাগরের এ মাছ উপকূলে এসে মরে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জেলি ফিশ দলবদ্ধভাবে চলাফেরার কারণে সাগরে মৎস্য শিকারীদের জালে ধরা পড়ে। এগুলোর শরীরের ৯০ ভাগই পানি। এরা জালে একবার আটকে গেলে তা ছাড়ানো সম্ভব হয় না।

কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনোজ কুমার সাহা বলেছেন, গভীর সমুদ্রে উত্তাল হয়ে গেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে সৈকতের দিকে চলে আসছে জেলি ফিশ। তবে এ বিষয়ে কোনো গবেষণা না থাকায় বিষয়টি সম্পর্কে তেমন জানি না।

কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আবদুল বারেক মোল্লা বলেছেন, মৃত জেলি ফিশের কারণে পর্যটকদের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, সেজন্য এগুলো সরিয়ে মাটিতে পুঁতে ফেলার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

পর্যটক ও স্থানীয়রা যাতে এসব মৃত জেলি ফিশ স্পর্শ না করে সেজন্য টুরিস্ট পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করছেন কুয়াকাটা পর্যটন শিল্পে সংশ্লিষ্টরা।

এর আগেও ২০১০ ও ২০১৪ সালে জানুয়ারি থেকে মার্চে এ সৈকতে এমন হয়েছিলো। তবে তা সংখ্যায় এত বেশি ছিল না। সম্পাদনা : জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়