শিরোনাম
◈ ক‌ষ্টের জ‌য়ে ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনা‌লে রিয়াল মা‌দ্রিদ ◈ দুপু‌রে এ‌শিয়ান কাপ বাছাই‌য়ে স্বাগ‌তিক মিয়ানমা‌রের বিরু‌দ্ধে লড়‌বে বাংলাদেশ নারী দল ◈ প্রথম ওয়ান‌ডে ম‌্যা‌চে মুশফিক-রিয়াদের জায়গায় খেলবেন লিটন দাস ও মিরাজ ◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:১৫ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভোলায় ২ হাজারেরও বেশি গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে সরকারি আবাসন

মঞ্জুর মোর্শেদ : জেলার ৭ উপজেলায় ২ হাজার ৮৯টি গৃহহীন পরিবারের জন্য সরকারিভাবে বসত ঘর তৈরির কাজ চলছে। যাদের জমি আছে, ঘর নেই, এমন দরিদ্র মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মাধ্যমে এসব গৃহ প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রতিটি ঘর সাড়ে ১৬ ফুট দৈর্ঘ্য সাড়ে ১৫ ফুট প্রস্থ করে নির্মাণ হচ্ছে। ঘরগুলোর ফ্লোর পাকা, সামনে খোলা বারান্দা, আরসিসি পিলার, পাশে ও উপরে টিন দিয়ে নির্মিত হচ্ছে। এছাড়া রয়েছে স্যানেটারি ল্যাট্রিনের সুব্যবস্থা। চলতি বছরের মধ্যে এসব ঘর নির্মাণ সম্পন্ন করা হবে। সূত্র : বাসস

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স‚ত্র জানায়, এসব ঘরের মধ্যে সদর উপজেলায় হচ্ছে ৫১২টি, দৌলতখানে ১৮৪টি, বোরহানউদ্দিনে ১৬২টি, তজুমদ্দিনে ৪০০, লালমোহনে ৪৩২, চরফ্যাশনে ৩৪৫ ও মনপুরায় ৫৪টি ঘর নির্মাণ কাজ চলছে। ইতোমধ্যে এসব ঘরের মধ্যে প্রায় দেড় হাজার ঘরের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।

প্রত্যেকটি ঘর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ টাকা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে সমাজের অসহায়, দরিদ্র ও ভাসমান মানুষের জন্য আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে। উন্নয়ন ঘটবে এসব পরিবারের কয়েক হাজার মানুষের জীবনমানের। আর সমাজের অসহায় মানুষগুলো ঘর পেয়ে খুশি। এজন্য তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো: সেলিম রেজা জানান, যাদের জমি আছে ঘর নেই, এটি চমৎকার একটি উদ্যোগ। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের মাধ্যমে গৃহহীনদের তালিকা করে ঘর বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। ঘর প্রাপ্তির ফলে সমাজের অবহেলিত মানুষগুলোর সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ প্রত্যাহিক জীবনের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলবে। কাজের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

এলাকায় অসহায় দিন মজুর দুলাল হাওলাদার একটি ঘর পেয়েছেন । তিনি বলেন, আগে অন্যের ঘরে থাকতাম। এখন সরকারিভাবে ঘর পেয়ে আনন্দিত। এলাকায় আবুল কালাম বলেন, তিনি ক্ষুদ্র চা বিক্রেতা। এতদিন ঘর না থাকায় দোকানেই কোন রকমে থাকতেন। স্ত্রী আর সন্তানরা থাকতেন অন্যের ঘরে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তাদের ঘর তৈরি করে দেওয়ায় এখন দুখের দিন শেষ। সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে থাকতে পারবেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়