শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৭:৪৭ সকাল
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৭:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চিটাগং ভাইকিংসে বিদায় করে কোয়ালিফায়ারে ঢাকা

রাকিব উদ্দীন : পর্দা উঠছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের প্লে-অফ পর্বের। ইলিমেনেটর পর্বে ঢাকা ডাইনামাইটসের বিপক্ষে মাঠে নামে চিটাগাং ভাইকিংস। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচটিতে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চিটাগং ভাইকিংসের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। প্রথামে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রান তোলে চিটাগং। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটের জয় তুলে ইলিমিনেটর থেকে কোয়ালিফায়ারে উঠে আসে সাকিবের ঢাকা।

ম্যাচের শুরুতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ২২ রানে প্রথম উইকেট হারায় চিটাগং। রুবেল হোসেনের বলে উইকেটরক্ষক নুরুল হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ব্যক্তিগত ৮ রানে ফেরেন ওপেনার ইয়াসির আলী। এরপর আরেক ওপেনার ক্যামেরন দেলপোর্ট এগুতে থাকেন সাদমান ইসলামকে সঙ্গে করে। তবে দলীয় ৫৬ রানে রানআউট হয়ে ব্যক্তিগত ৩৬ রানে ফেরেন দেলপোর্ট। এরপর মুশফিকুর রহিম ৮, সাদমান ইসলাম ২৪, দাসুন শানাকা ৭ ও ফ্রাইলিঙ্ক ১, ও ভিলজোন ১ রান করে ফেরেন। তবে একদিক থেকে দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন মোসাদ্দেক হোসেন। নাঈম হাসানকে সঙ্গে করে ব্যাটে ঝড় তোলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ইনিংসসর্বোচ্চ ৪০ রান করে রানআউট হয়ে ফেরেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। নাঈম হাসান ৬ ও আবু জায়েদ ১ রানে অপরাজিত থাকেন।

ঢাকার হয়ে ৪ ওভারে ১৫ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন সুনীল নারাইন। আর ১টি করে উইকেট নেন রুবেল হোসেন ও কাজী অনিক।

দ্বিতীয় ইনিংসে ১৩৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটে ঝড় তোলেন ওপেনার সুনীল নারাইন ও উপুল থারাঙ্গা। তবে দলীয় ৪৪ রানে সেই উইকেট ভেঙে দেন খালেদ আহমেদ। তার বলে নাঈম হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে ১৬ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান তোলেন নারাইন। এরপর উপুল থারাঙ্গার সঙ্গে ব্যাটিংয়ে আসেন রনি তালুকদার। তবে দলীয় ৮৮ রানে রনিকে ব্যক্তিগত ২০ রানে এলবিতে ফেরান খালেদ আহমেদ। এরপর রান যোগ করার আগেই শূন্য হাতে ফেরেন সাকিব আল হাসান। তবে একদিক থেকে ব্যাট চালাতে থাকেন ওপেনার উপুল থারাঙ্গা। তাতে অর্ধশতক তুলে নেন থারাঙ্গা। ১৪ বলে ৭ চারে অর্ধশতক তোলেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। তবে দলীয় ১১২ রানে নিজের উইকেটটি বিলিয়ে দেন তিনি। নাঈমের বলে শানাকার হাতে ক্যাচে দিয়ে ৫১ রানে ফেরেন লঙ্কান এই ব্যাটসম্যান। এরপর কাইরন পোলার্ডকে সঙ্গে করে এগুতে থাকেন নুরুল হাসান সোহান। দু’জন মিলেই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। শেষ পর্যন্ত সোহান ২০ ও পোলার্ড ৭ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন।

চিটাগংইয়ের হয়ে তিনটি উইকেট নেন খালেদ আহমেদ। আর ১টি উইকেট নেন নাঈম হাসান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়