শিরোনাম
◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে ৪৮ ঘণ্টা পর পাকিস্তানের অভিযোগ উড়িয়ে কড়া জবাব দি‌লো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ বিশ্বকাপ বাছাই‌য়ে ইসরায়েলের বিরু‌দ্ধে ম্যাচের টিকিট বিক্রির টাকা ফিলিস্তিনে দান করবে নরওয়ে ◈ জাতিসংঘের এলডিসি উত্তরণের পথে বাংলাদেশ, সতর্ক থাকবার বার্তা তারেক রহমানের ◈ নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা আমরা সমর্থন করি না: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ গণআন্দোলন রুখতে কড়া প্রস্তুতি: গবেষণায় নামছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানিতে নতুন উদ্যোগ: ‘জাপান ডেস্ক’ চালু, ভাষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা ◈ চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক, বসছে প্রশাসক ◈ ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে অসন্তোষ, যা বলছেন ইসি সচিব ◈ পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে যে কারণে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার ◈ প্রবাসীদের কল্যাণে মালদ্বীপে হাইকমিশনের নতুন উদ্যোগ

প্রকাশিত : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:২২ দুপুর
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিজ শিশুকে সরকারি স্কুলে ভর্তি করালেন জেলা শাসক

নিউজ ডেস্ক : লোক দেখানো ভড়ংবাজি নয়, কাজেই দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠার প্রমাণ রাখলেন এই জেলা শাসক। জানিয়ে দিলেন, আমার কন্যা সরকারি শিশুকেন্দ্রেই পাঠ নেবে। শুধু বলা নয়, সেটা করলেনও।

একটু সংগতি থাকলেই বাচ্চাকে বাহারি অভিজাত বেসরকারি স্কুলে পাঠানোই এখন দস্তুর। সাধ্যে না কুলোলেও কষ্ট করেই সন্তান একটু বড় হতে

না হতেই তাকে প্লে স্কুলে পাঠিয়ে দেন বাবা-মা। যেন পয়সা খরচ করলেই মিলবে সন্তানের মানুষ হওয়ার গ্যারান্টি।

এর ঠিক উলটো পথে হাঁটলেন তমিলনাড়ুর তিরুনেলভেলির জেলাশাসক শিল্পা প্রভাকর সতীশ। নিজের ছোট মেয়েকে প্লে স্কুলের বদলে আইসিডিএস'(ইনটিগ্রেটেড্ চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট সারভিসেস) বা অঙ্গনওয়াড়িতে পাঠালেন এই আমলা।

তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাই থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে তিরুনেলভেলি। এই জেলার শাসক শিল্পা প্রভাকর সতীশ নিজের মেয়েকে সরকারি অঙ্গনওয়াড়িতে পাঠিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

এই বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে শিল্পা ছোট্ট উত্তর, ‘সরকার তো বাচ্চাদের অঙ্গনওড়াতিই পাঠাতে বলে, তাই না?’ তিরুনেলভেলির প্রথম

মহিলা জেলাশাসক শিল্পা নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস। পাশাপাশি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির পরিকাঠামোর ওপরেও আস্থা রয়েছে তাঁর।

তিনি জানিয়েছেন বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি অঙ্গনওয়াড়িতে কেন্দ্রগুলোতে যথেষ্ট নজর রাখা হয়। বাচ্চাদের ওজন ও উচ্চতা ঠিকমত বাড়ছে কিনা, তার নিয়মিত রেকর্ড রাখা হয়।

এর সঙ্গে সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে মিশতে পারে এখানে বাচ্চারা। সেই কারণেই নিজের মেয়েকে অঙ্গনওয়াড়িতে পাঠানোর আগে দু-বার ভাবতে হয়নি তাঁকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়