শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত
আপডেট : ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কবিতাকে পদ্য বলার কারণ কী?

ব্রাত্য রাইসু : বিষাদাক্রান্ত কবিতা বা খুব দুঃশ্চিন্তামূলক কবিতা না হলে তারে ‘পদ্য’ বলার চল আছে। কবিতারে পদ্য বলার মাধ্যমে ব্যঙ্গ বা স্যাটায়ারের উপস্থিতিমূলক কবিতা বা তথাকথিত অগভীর কবিতারে কবিতার দুনিয়া থেকে খারিজ করার চেষ্টা পরিলক্ষিত হয়। কবিতাকে পদ্য ও কবিতায় ভাগ করার চেষ্টা মূলত মেলোডি কবিতার আধুনিক অবস্থানে থাকবার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা।
এমনিতে মেলোডি কবিতাও প্রসঙ্গহীন অবস্থায় হাস্যরসাত্মকই বটে। যেমন বাংলা সিনেমায় যে মেলোডির চাপাচাপি তা হাস্যরসাত্মক। হাস্যরসাত্মক হলেও যেহেতু কবিতা হবে তাই বিষাদাক্রান্ত কবিতা বা ব্যঙ্গ কবিতাও কবিতাই। পদ্য তা প্রকাশের মাধ্যম। এমনিতে কবিতা কেন কবিতা হয় না তা নিয়ে ভাবনার জিনিস আছে মনে হয়। বেশির ভাগ টাইমে দেখা যায়, পুরনো ভঙ্গিকে ধরে রাখতে গিয়ে কবিতা নষ্ট করে নবীনরা। ধরেন শামসুর রাহমান বা আল মাহমুদের কবিতার ভাব বা ভঙ্গি বা থিম এখন আউটডেটেড। কিন্তু কেউ চাইলে তা নিয়ে কবিতা লিখতে পারেন। পদ্যপন্থীরা সেসবের কবিতা মানতে চাবেন না। আমি মানি। আমি মনে করি এখনকার বেশিরভাগ সিরিয়াস ভঙ্গির কবিরা হাস্যরসাত্মক পুরনো বিষণœ ভাবরে তাদের কবিতায় আরাধনা করছেন। ওগুলো নকল হলেও কবিতাই। তবে নেহায়েত ভাব নির্ভর কবিতা তা গভীর বা অগভীর হোক, দুর্বল কবিতার উদাহরণ। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়