খায়রুল আলম : কবি ও শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ সামাদ বলেছেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হোক এবং সকলে সকলের প্রতি সহিষ্ণ থাকুক এটি আমি চাই।

এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপের সময় তিনি বলেন, ভোটে কে জয়ী হবে, কে হারবে আগে থেকে বোঝা যায় না। কারণ পূর্বে আমরা অনেক নির্বাচন দেখেছি। ক্ষমতার রদবদল হয়েছে। আপাত দৃষ্টিতে জনপ্রিয়তার দিক থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগিয়ে আছেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সংস্থা শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রাখছেন। এ দেশের জনগণেরও শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতাবোধ রয়েছে। কারণ তিনি দেশের যে উন্নয়ন করেছেন, বিশেষ করে দরিদ্র মানুষের জন্য শেখ হাসিনার যে মমতাবোধ আছে, তা আর কোনো মানুষের নেই। যারা সমাজের অবহেলিত জনগোষ্ঠী তাদের জন্য শেখ হাসিনা বিভিন্ন ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা চালু করেছেন। রাস্তা-ঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রেল লাইন, ব্রিজ সব কিছুই তিনি উন্নত করেছেন। আমরা কিছুদিন আগে দেখেছি, আমাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই অতুলনীয় উন্নয়ন হয়েছে। তাই শেখ হাসিনাকে কারও সাথে তুলনা করা যায় না। তিনি মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্ব। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে তিনিও দেশের এমন উন্নয়ন করতেন। কিন্তু ঘাতকরা চক্রান্ত করে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে, সারা পৃথিবীতে তার উদাহরণ আর নেই। উন্নয়নশীল অনেক দেশ আছে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকারের মতো এতো সমস্যার সম্মুখীন কাউকে হতে হয় না। তাই শেখ হাসিনা হচ্ছেন উন্নয়নের রোল মডেল। আগামী নির্বাচনটি একটি ভালো ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে আমি আশা করি। কারণ এরই মধ্যে নির্বাচন জমে উঠেছে। চার দিকে যে প্রচারণা শুরু হয়েছে, তাতে মনে হচ্ছে আমরা একটি ভালো নির্বাচন পেতে যাচ্ছি।