আরিফুল ইসলাম : সততা মৌলিক গুনাবলী এবং সৎ চরিত্রাবলীর মধ্যে অন্যতম একটিচ গুন। মুসলমানদেও হওয়া চাই সত্যবাদী ও বিশ্বস্ত। যে মিথ্যা বলবে না, প্রতারণা করবে ানা, ধোঁকা দেবনা, বিশ্বাস ঘাতকতা করবে না। সততার দাবী হল কেবল কল্যাণ কামনা করা, ইসাফ কায়েম করা, ওয়াদা পূরণ করা।হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি হওয়ামাল্লাম ইরশাদ করেছেন তোমরা সত্য বলাকে আঁকড়ে ধর। কেননা, সততা নেকীর দিকে ধার্বিত কওে আর নেকী জান্নাতের দিকে পথ প্রদর্শন করে। যদি কোন ব্যাক্তি সত্য বলতে থাকে এবং সত্যকে নিরুপণ করতে থাকে এমতাবস্থায় যে, আল্লাহ পাক তাকে চরম সত্যবাদী হিমেসে গণ্য করেন। পক্ষান্তরে, মিথ্যা হতে দূরে থাক। কেনানা মিথ্যা গোনাহের দিকে র্ধাবিত কওে আর গোনাহ দোযখের নিকট উপনীত করে। যে ব্যাক্তি সব সময় মিথ্যা কথা বলে এবং মিথ্যাকে খোঁজ করতে থাকে। এমতাবস্থায় যে, সে আল্লাহ পাকের নিকট চরম মিথ্যাবাদী রুপে সাবস্ত হয়। বুখারী , মুসলিম।
একজন সৎ মানুষের মধ্যে প্রতারণা, মিথ্যা , ধোঁকা, ছলনা, ক্ষতি সাধন এবং বিশ্বাস ঘাতকতা থাকবে না , কেননা,একজন মুমিনের জন্য অপরিহার্য হল,সর্বদা সত্য কথা বলবে, মিথ্যা কথা অপছন্দ করবে। সত্য মানুষকে মুক্তি দেয়, আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম সততার সুফলের প্রতি ইঈিত কওে ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই সততা প্রণ্যেও দিকে নিয়ে যায় আর জান্নাত পূন্য পর্যন্ত পেীছিয়ে দেয়, বুখারী , মুসলিম।
আল্লাহ তায়ালা সত্যবাদী নারী- পুরুষদেও প্রশংসা কওে মুমিনণনকে নির্দেশ করেণ, তোমরা সত্যবাদীকে সঙ্গ লাভ কর। (তাওবা -১১৯) তাই মুসলমানদেও উচিত সততা, আমানতদারি, নিষ্কুলষতা এবং কল্যাণ কামিতার দ্বারা চরিত্র গঠন করা এবং প্রতারণা, মিথ্যা ও প্রবঞ্চণা থেকে বেঁচে থাকে। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে প্রতারণা কওে সে আমাদের দলভুক্ত নয় মুসলিম