শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৭:৪৬ সকাল
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৭:৪৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কানাডায় ৭০ বছরের দাম্পত্য জীবনের জোরপূর্বক বিচ্ছেদ

সান্দ্রা নন্দিনী : কানাডায় দীর্ঘ ৭ দশক একসঙ্গে বসবাসের পর জোরপূর্বক আলাদা করে দেয়া হচ্ছে এক দম্পতিকে। বড়দিনের মাত্র এক সপ্তাহ আগে এই হৃদয়বিদারক সিদ্ধান্তের কথা জানার পর ভীষণভাবে মুষড়ে পড়েন দু’জনেই।

হার্বার্ট গুডিন ও তার স্ত্রী অড্রে গুডিন এতদিন ‘লং টার্ম কেয়ার ফ্যাসিলিটি’র আওতায় ছিলেন। তবে হার্বার্টকে এক সপ্তাহের মধ্যেই সেখান থেকে অন্যকোনো নার্সিংহোমে চলে যেতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, লং টার্ম কেয়ার ফ্যাসিলিটি-এমন একটি কার্যক্রম যেখানে সরকারি সহায়তায় বয়স্কদের থাকা-খাওয়া ও চিকিৎসা সেবাসহ সবরকম সাহায্য-সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হয়। গুডিন দম্পতির মেয়ে ডিয়ানে ফিলিপস তার ফেসবুকে লিখেছেন, আমার মা-বাবার সঙ্গে দেখা করতে গেলে আমি তাদের দু’জনকেই কাঁদতে দেখেছি। আমার মা বারবার বলছিল, আমাদের আর বড়দিনের আনন্দ বলে কিছু থাকল না। কর্তৃপক্ষ কি বড়দিনের ছুটি শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারল না?

তিনি বলেন, গত শুক্রবার কর্তৃপক্ষ ফোন করে আমাকে জানিয়েছে, যেহেতু আমার বাবার শরীর মাঝেমধ্যেই খারাপ হয় তাই তাকে অন্য কোথাও সরিয়ে নিতে হবে। আর সেটা এসপ্তাহের মধ্যেই। আমি বারবার অনুরোধ করেছি যেন অন্তত বড়দিন পর্যন্ত তাদের একসাথে থাকতে দেওয়া হোক কিন্তু তারা আমার অনুরোধ কানে তোলেনি।
অন্যদিকে, লং টার্ম কেয়ার ফ্যাসিলিটি কর্তৃপক্ষের একজন প্রতিনিধি ফেসবুকে লিখেছেন, একজন ক্লায়েন্টের স্বাস্থ যখন আমাদের আওতার বাইরে চলে যায় তখন তার উন্নতির জন্য যেখানে পাঠানোর দরকার আমরা তাকে সেখানেই পাঠাই। সরকারের পক্ষ থেকেও এবিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশ দেয়া আছে। আমি সেসব সরকারি নির্দেশনা মানতে বাধ্য কেননা তা না হলে আমার প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। একারণেই আমাকে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হতে হয়েছে। বিষয়টি একেবারেই আমার হাতে ছিল না। বিবিসি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়