শিরোনাম
◈ সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নেওয়া যাবে যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, অধ্যাদেশ জারি ◈ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ (ভিডিও) ◈ তাপপ্রবাহ চলছে দেশজুড়ে, স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস ◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি ◈ ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে কাজ করব: ট্রাম্প ◈ আবারও শাহবাগ অবরোধ করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা ◈ গেজেট প্রকাশের পরই আ. লীগের নিবন্ধন নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

প্রকাশিত : ০৩ অক্টোবর, ২০২২, ০১:০৯ রাত
আপডেট : ০৩ অক্টোবর, ২০২২, ০১:০৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউক্রেনের চার এলাকাকে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করাই ছিলো পুতিনের মূল লক্ষ্য

আব্দুল হাই সঞ্জু 

আব্দুল হাই সঞ্জু: ইউক্রেনের চারটি এলাকাকে রাশিয়ার সাথে যুক্ত করাই ছিল পুতিনের মূল লক্ষ্য। এই দৃষ্টিকোণ থেকে রাশিয়ার লক্ষ্য পূরণ হয়ে গেছে। এখন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করে দিলেই বিষয়টির সুরাহা হয়ে যাবে। কিন্তু ইউক্রেন রাশিয়ার এই সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না বলেই যুদ্ধ চলবে। বলা যায়, চলমান যুদ্ধ দীর্ঘমেয়াদী পথে মোড় নিলো। এখন থেকে ক্রাইমিয়া এবং অন্য চার অঞ্চল ধরে রাখার চেষ্টা করবে রাশিয়া। অর্থাৎ তাঁরা ডিফেন্সিভ থাকবে। আর ইউক্রেন অফেন্সিভ হয়ে তাদের অঞ্চল পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করবে। 

রাশিয়া আপাতত ইউক্রেনের বাড়তি এলাকা দখল করার চেষ্টা করবে না। ইউক্রেনও রাশিয়ার ভূমি দখল করতে যাবে না। ফলে যুদ্ধ কেন্দ্রীভূত থাকবে ক্রাইমিয়া এবং চার অঞ্চলে। ইউক্রেন ন্যাটোতে ঢুকতে চাইলেও পশ্চিমা দেশগুলো তা বিলম্বিত করবে। কারণ ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য করার সাথে সাথেই সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। তাই পশ্চিমারা চেষ্টা করবে যুদ্ধে না জড়িয়ে অস্ত্র সরবরাহ করে ইউক্রেনকে সাহায্য করতে। এর মাধ্যমে তাদের অস্ত্রের ব্যবসাও চলবে। রাশিয়ার সাহায্যে অন্য দেশগুলো এগিয়ে না এলে একপর্যায়ে রাশিয়া পরাজিত হবে। 

আর ইউক্রেন অব্যাহতভাবে বিভিন্ন দেশের সাহায্য পেতে থাকবে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিদেশি সহায়তা নিয়ে ইউক্রেনের জনগণের জয়লাভেব সম্ভাবনা প্রবল। আর বিশ্ব রাজনীতিতে পুতিন নতুন মেরুকরণ করতে সমর্থ হলে যোগ-বিয়োগে কিছু পরিবর্তন আসতেও পারে। কিন্তু আপাতত এমন কোনো লক্ষণ নেই। পুতিনকে অন্য দেশগুলো অস্ত্র দিলেও সেনা দেবে না। রাশিয়ার অস্ত্র আছে, কিন্তু সেনা কমে যাচ্ছে। চীন, ভারত, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ কি রাশিয়াকে সেনা সরবরাহ করবে? মনে হয় না...। লন্ডন। ফেসবুক থেকে 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়