শিরোনাম
◈ রোহিঙ্গা সংকট ও নির্বাচন: ইইউ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের জন্য সুপারিশ ◈ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৭ কর্মকর্তার রদবদল ◈ ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ◈ রাজধানীতে আত্মগোপনে থাকা আ. লীগের সাবেক এমপি গ্রেপ্তার ◈ সংসদ নির্বাচনের প্রতীকের তালিকায় নেই শাপলা, স্থগিত নৌকা— ইসির প্রজ্ঞাপন জারি ◈ ইইউভুক্ত দেশে অক্টোবর থে‌কে নতুন এন্ট্রি সিস্টেম ◈ দারিদ্র্য কারও স্বপ্নের পথে বাধা হওয়া উচিত নয়: প্রধান উপদেষ্টা ◈ দেউলিয়ার পর্যায়ে ১২ ব্যাংক, গ্রাহকদের টাকার কী হবে? (ভিডিও) ◈ এ‌শিয়া কা‌পের ফাইনা‌লে ভারত, ব্যাটিং ব্যর্থতায় ৪১ রা‌নে হে‌রে গে‌লো বাংলাদেশ ◈ ট্রাম্পকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৫:৪৬ বিকাল
আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেখ হাসিনার সঙ্গে তাপস-ইনু-কামালের ফোনালাপ শুনলেন ট্রাইব্যুনাল

জুলাই আন্দোলন দমনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা জবানবন্দি দিয়েছেন।

এসময় তিনি তার জব্দ করা শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের কয়েকটি ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ট্রাইব্যুনালকে শুনিয়েছেন।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়ার সময় এসব ফোনালাপ শোনানো হয়।

শেখ হাসিনার এসব ফোনালাপের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও তার আত্মীয় শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে একটি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে দুটি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এএসএম মাকসুদ কামালের একটি ফোনালাপ রয়েছে। এসব ফোনালাপে জুলাই অভ্যুত্থান দমনে হাসিনার নির্দেশনার বিষয়গুলো রয়েছে।

এ মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক মো. জানে আলম খান। পরে তদন্ত করেন উপ-পরিচালক মো. আলমগীর (পিপিএম)। সার্বিক সহযোগিতা করেছিলেন বিশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা।

এ ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর গত ১২ মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরবর্তীতে ৩১ মে সম্পূরক অভিযোগ দেওয়া হয়। ১ জুন আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়।

গত ১০ জুলাই এ মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে সাবেক আইজিপি মামুন নিজেকে ‘অ্যাপ্রুভার’ (রাজসাক্ষী) হিসেবে যে আবেদন করেছেন, তা মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। উৎস: জাগোনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়