আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী, আজ বুধবার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে ২৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
যদিও, বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ৩১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার।
গত ১ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি।
চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট প্রবাসী আয় ৭ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৮ দশমিক ২ শতাংশ বেশি।
সরকারের প্রণোদনা হিসেবে প্রবাসী আয়ে আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে পাঠানো অর্থে আড়াই শতাংশ নগদ প্রদান, হুন্ডি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল বিনিময় হারের কারণে প্রবাসী আয় বেড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
এদিকে, তৈরি পোশাক খাতসহ রপ্তানি আয়েও অগ্রগতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্টে রপ্তানি আয় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে, যা গত বছরের মন্দার পর ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি।
অন্যদিকে, চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে আমদানি ব্যয় প্রায় ২০ শতাংশ বাড়লেও ২০২৪–২৫ অর্থবছরে আমদানির প্রবৃদ্ধি মাত্র ১ দশমিক ৭৫ শতাংশের মধ্যে ছিল।