শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল
আপডেট : ১৭ জুন, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

দেশে কোন খাদ্য সংকট হবে না

মনিরুল ইসলাম: অদ্য ১৭ মার্চ ২০২৫ তারিখে দৈনিক সমকাল পত্রিকায় “চালের ভরপুর জোগান, তবু লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম” এবং দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকায় “চালে অস্বস্তি, অন্য পণ্যে স্বস্তি” শীর্ষক সংবাদের বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য দিয়েছে।

সোমবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং  থেকে পাঠানো এক প্রেস রিলিজে বলা হয়,বিগত বছরগুলোর অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে আমন মৌসুমের শেষে এবং বোরো মৌসুমে শুরুর মধ্যবর্তী সময়ে চালের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তবে এ বছর বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের পদক্ষেপের কারনে নিম্নবিত্ত পরিবারের ব্যবহরিত গুটিস্বর্ণা বা মোটা চালসহ মধ্যম মানের চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তেরের যাচাইকৃত বাজার দর অনুসারে  কাওরান বাজারে মোটা চাল প্রতি কেজি ৪৮.০০-৫২.০০ টাকা এবং চিকন চাল প্রতি কেজি ৭৮.০০-৮৫.০০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে। অপরদিকে, বাবু বাজারে  মোটা চাল প্রতি কেজি ৪৮.০০-৫৪.০০ টাকা এবং চিকন চাল প্রতি কেজি ৭৮.০০-৮৫.০০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে। মোহাম্মাদপুর কৃষি মার্কেটে  মধ্যম মানের চালের (ব্রি-২৮) প্রতি কেজির কেনা দাম ৫৭.০০ টাকা ও বিক্রয়  ৫৭.৫০ টাকা। নাজির শাইল চাল প্রতি কেজি কেনা দাম ৮৩.৫০ টাকা ও বিক্রয় হচ্ছে   ৮৪.০০-৮৫.০০ টাকা দরে । মিনিকেট  মূলত মেশিন প্রসেসড রাইস। ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯, ব্রি হাইব্রিড ধান ও কাজল লতার মতো  মোটা জাতের ধান থেকে উৎপাদিত চাল পলিশ করে মিনিকেট নামে ব্র্যান্ডিং করা হচ্ছে। এ ধরেনের চালের মূল্য সমগ্র চালের বাজার দর প্রতিফলিত করে না।

দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে স্বল্প মূলে  চাল সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য খাদ্য মন্ত্রানলয় সদা স্বচেস্ট রয়েছে। মার্চ ও এপ্রিল মাসে সরকার খাদ্য বান্ধব কমসূচি, ও এম এস,  ভিজিডি, টিসিবি ও এম এস এর মাধ্যমে প্রায়  ৭.০০ লক্ষ টন চাল বন্টন করবে। এ ছাড়া, আসন্ন বোরো মৌসুমে চালের উৎপাদন ভাল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

তখন চালের মূল্য আরও কমে আসবে। খাদ্য ঘাটতি যাতে না হয় সে দিকে লক্ষ্যে রেখে সরকার খাদ্যের পর্যাপ্ত মজুদ গড়ে তুলেছে ও চালের দর যাতে স্থিতিশীল থাকে সে জন্য খাদ্য মন্ত্রণালয় বিদেশ থেকে চাল আমদানিও অব্যাহত রেখেছে। খাদ্য মূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখার জন্য নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। দেশে কোন খাদ্য সংকট হবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়