শিরোনাম
◈ দেশে ফেরার প্রক্রিয়া শুরু: ট্রাভেল পাসের আবেদন তারেক রহমানের ◈ হাসিনার অনুসারীদের জামিন বিতর্কে আইন উপদেষ্টার উদ্বেগ প্রকাশ ◈ প্রার্থীদের অস্ত্রের ঝুঁকি, নিরপেক্ষ প্রশাসন নিয়ে চ্যালেঞ্জ ইসির ◈ কূটনীতির রীতিনীতি কি উপেক্ষা করছেন প্রণয় ভার্মা ◈ ওসমান হাদির অস্ত্রোপচার হবে সিঙ্গাপুরে, অনুমতি দিয়েছে পরিবার ◈ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে কূটনীতিকদের আশ্বস্ত করলো সরকার ◈ দুর্বল প্রতিপ‌ক্ষের বিরু‌দ্ধে  লড়াই ক‌রে জিত‌লো ‌রিয়াল মা‌দ্রিদ ◈ মেয়েকে নিয়ে ২৫ তারিখ সকাল ১১টায় ঢাকায় নামবেন তারেক রহমান ◈ নির্বাচন নিয়ে ভারতের 'নসিহতে' বাংলাদেশের তীব্র প্রতিক্রিয়া কেন? ◈ শেষ স্ট্যাটাসে ওসমান হাদিকে নিয়ে যা লিখেছিলেন এনসিপির নেত্রী রুমী

প্রকাশিত : ০৭ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৬ দুপুর
আপডেট : ২৫ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংস্কারের বিষয়ে মতামত চেয়ে দলগুলোকে চিঠি

 

অন্তর্বর্তীকলীন সকারের ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে মতামত জানাতে রাজনৈতিক দলগুলোকে চিঠি দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি জানান প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমন্বয়ক মনির হায়দার।

তিনি বলেন, বুধবার মতামত চেয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। পাঁচটি বিকল্প দিয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে, কোন প্রক্রিয়ায় সংস্কার চায় তারা। আগামী ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।

এদিকে, সংস্কার বাস্তবায়নে পাঁচটি বিকল্প দিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে। সেগুলো হলো—নির্বাচনের আগে অধ্যাদেশের মাধ্যমে, নির্বাচনের আগে গণভোটের মাধ্যমে, নির্বাচনের সময়ে গণভোটের মাধ্যমে, গণপরিষদের মাধ্যমে এবং নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে।

এছাড়া, প্রতিটি সুপারিশের বিষয়ে মতামত জানাতে তিনটি অপশন রাখা হয়েছে—'একমত', 'আংশিক একমত' এবং 'ভিন্নমত'।

রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশে একমত হবে, সেগুলোর ভিত্তিতে তৈরি হবে 'জুলাই চার্টার' বা সনদ।

দলগুলো একমত হলে পুলিশ, দুদক, জনপ্রশাসনসহ যেসব বিষয়ে সাংবিধানিক প্রশ্ন নেই, সেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংস্কার করবে সরকার। আর যেসব ক্ষেত্রে সাংবিধানিক প্রশ্ন আছে, যেমন—সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন ব্যবস্থা— এগুলো গণভোটের মাধ্যমে সংস্কার করা যায় কিনা, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে।

এর আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গঠিত হয় সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে এই কমিশন গঠন করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন,  নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়