শিরোনাম
◈ ‘ভারত ফের হামলা না করলে দায়িত্বজ্ঞানহীন কোনো পদক্ষেপ নেবে না পাকিস্তান’ ◈ ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খোলা ◈ পুলিশের শীর্ষস্থানীয় ১৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ ভারত থেকে এভাবে 'পুশ–ইন' সঠিক নয়: নিরাপত্তা উপদেষ্টা ◈ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মার্কিন কৌশলগত স্বার্থের ক্ষতি করবে ◈ সোহান ও অঙ্কনের সেঞ্চুরি, নিউ‌জিল‌্যা‌ন্ডের বিরু‌দ্ধে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ এ’ দল ◈ ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদারে আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত’ ◈ যে কারণে ভারত বনাম পাকিস্তান যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্র বনাম চীন যুদ্ধও! ◈ জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব ইসলামী আন্দোলনের ◈ ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত : ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৫ দুপুর
আপডেট : ০১ মে, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : মাসুদ আলম

যেকোনো চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের (ভিডিও)

সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান

মাসুদ আলম : সামরিক চেতনাবোধকে সমুন্নত রেখে যেকোনো ধরনের চ্যালেঞ্জ নিতে সব সময় প্রস্তুত থাকতে নবীন সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। 

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে ৮৭তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি ও ৫৯তম বিএমএ স্পেশাল কোর্সের অফিসার ক্যাডেটদের রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।

সকালে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছান সেনাপ্রধান। শুরুতেই তিনি নবীন ক্যাডেটদের অভিবাদন গ্রহণ করে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। এরপর পুরস্কার পাওয়া ক্যাডেটদের হাতে স্মারক তুলে দেন তিনি।

এবার সব বিষয়ে শ্রেষ্ঠ কৃতিত্বের জন্য সোর্ড অব অনার অর্জন করেন ব্যাটালিয়ন সিনিয়র আন্ডার অফিসার আব্দুল্লাহ আল আরাফাত।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান কমিশন পাওয়া কর্মকর্তাদের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে দেশপ্রেমকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার নিদের্শনা দেন। প্রত্যেক সেনাসদস্যের সাহসিকতার সঙ্গে সব পরিস্থিতি মোকাবিলা ও মাতৃভূমির স্বাধীনতা রক্ষাই প্রথম এবং প্রধান কাজ বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রধান চালিকাশক্তি উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, নবীন কর্মকর্তাদের ওপর অর্পিত হবে সেনাবাহিনীর ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব। তাই তাদের যে কোনো বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে নিজের বিবেকের দারস্থ হওয়ান আহ্বান জানান তিনি।

দীর্ঘ তিন বছরের কঠোর সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে এই মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজের মাধ্যমে ৮৭তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সর্বমোট ২১৩ জন অফিসার ক্যাডেট এবং ৫৯তম বিএমএ স্পেশাল কোর্সের ১৪ অফিসার ক্যাডেট ও চার ট্রেইনি অফিসার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করলেন। কমিশন পাওয়া অফিসারদের মধ্যে ২০৭ পুরুষ ও ২৪ নারী কর্মকর্তা রয়েছেন।

প্রধান অতিথি বিএমএ প্যারেড গ্রাউন্ডে এসে পৌঁছালে তাকে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার চট্টগ্রাম এরিয়া এবং বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির কমান্ড্যান্ট অভ্যর্থনা জানান। 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়