শিরোনাম
◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন ◈ সংশোধন হচ্ছে আইন: সরকারি কর্মচারীকে তদন্ত ছাড়া আট দিনে চাকরিচ্যুত করা যাবে ◈ মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় হাসিনা সরকারের সাত মন্ত্রী এমপি’সহ আরো যারা আছেন ◈ বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল ◈ চীন-পাকিস্তানকে মাথায় রেখেই কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত? ◈ রেফারির গা‌য়ে বরফ ছুঁ‌ড়ে মারায় ৬ ম্যাচ নিষিদ্ধ হ‌লেন ‌রিয়াল ফুটবলার রুডিগার ◈ রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সংলাপ: রাজনৈতিক দলগুলো কোন প্রস্তাবেই শতভাগ একমত হয়নি

প্রকাশিত : ০৪ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:৩৭ রাত
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমিরাতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি পেলেন বাংলাদেশি কর্মী

সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিখ্যাত ‘বিগ টিকিট’ লটারিতে দুই কোটি দিরহাম পেয়েছেন বাংলাদেশি কর্মী। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি রাইডার আবুল মনসুর আব্দুল সবুর বর্তমানে আমিরাতের আবুধাবি শহরে বসবাস করছেন। 

রাজমিস্ত্রির কাজ ছাড়াও ডেলিভারি রাইডার হিসেবেও অভিজ্ঞতা আছে তার। ২০০৭ সালে আমিরাতে যাওয়ার পর থেকে তিনি নিয়মিত র‍্যাফেল ড্রয়ের টিকিট সংগ্রহ করতেন। খবর খালিজ টাইমসের 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবুর এবং তার বন্ধুরা মিলে মোট পাঁচটি লটারির টিকিট কিনেছিলেন। এর মধ্যে একটি বিজয়ী টিকিট ছিল। 

টানা কয়েক বছর ধরে টিকিট কেনার পর অবশেষে যখন সত্যিই লটারি পেয়ে গেলেন, তখন নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না সবুর। লটারি কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে তিনি হতবাক হয়ে যান। 

‘লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন’এমন প্রশ্নে সবুর জানিয়েছেন, ওই অর্থ তিনি পরিবারের পেছনে খরচ করবেন এবং একটি ব্যবসা শুরুর মধ্য দিয়ে তিনি তার স্বপ্ন পূরণ করবেন। 

সবুর বলেন, সৌভাগ্যের টিকিটটি বন্ধুরা মিলে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কিনেছিলেন। লটারির জয়ের মুহূর্তটি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখছিলাম। এর মধ্যে আমাদের নম্বরটি ঘোষণা করা হয়।’ 

সবুর জানিয়েছেন, বিজয়ের অর্থ তাঁরা বন্ধুরা ভাগ করে নেবেন। রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে তারা মাসে এক থেকে তিন হাজার দিরহাম পর্যন্ত আয় করেন। সবুর বলেন, ‘এই টিকিট কেনার জন্য আমরা টাকা জমিয়েছি। এবার আমরা এক হাজার দিরহামের টিকিট কিনেছি। আমরা সব সময় বিশ্বাস করতাম, সৌভাগ্য একদিন আমাদের দিকে চেয়েও আসবে। আমরা সবাই এখন কোটিপতি হয়ে গেছি।’ 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়