ইমরুল শাহেদ: জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, যুক্ত হওয়া দেশগুলো হলো ইকুয়েডর, জাপান, মাল্টা, মোজাম্বিক এবং সুইজারল্যান্ড। তারা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করতে শুরু করবে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাস থেকে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা শহীদ নাম ঘোষিত হওয়ার পর দেশগুলোর প্রশংসা করেন।
১৫ সদস্যবিশিষ্ট নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্য হলো চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। তাদের ভেটো ক্ষমতা রয়েছে। ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদ অস্থায়ী ১০ সদস্যকে নির্বাচন করে। তারা দুই বছরের মেয়াদে কাজ করে।
নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হতে সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশের ভোট পেতে হয়। যদি কোনো প্রার্থী দেশের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নাও থাকে, তাহলেও সংশ্লিষ্ট দেশকে উল্লিখিত বা অন্ততপক্ষে ১২৮ ভোট পেতে হবে।
আলোচিত পাঁচটি আসনের জন্য এ বছর নির্ধারিত ছিল তিনটি অঞ্চল। দুইটি আসন আফ্রিকা ও এশিয়া প্যাসিফিক, একটি আসন ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান এবং দুটি আসন বরাদ্দ ছিল পশ্চিম ইউরোপ ও অন্যান্য দেশের জন্য।
নিরাপত্তা পরিষদের এই আসনগুলো আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলোর উপর ভিত্তি করে বরাদ্দ করা হয় এবং এই বছর প্রতিটি ব্লক শুধু একজন করে প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। ফল কি হবে সেটা তারা জানতেন। ভোয়া
দুই বছর অস্থায়ী সদস্য থাকার পর বাদ পড়েছে ভারত, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো ও নরওয়ে। নির্বাচিত দেশগুলো বাদ পড়া দেশগুলোর স্থলাভিষিক্ত হবে।