ইমরুল শাহেদ: তোষাখানা মামলাকে কেন্দ্র করে ফেডারেল জুডিশিয়াল কমপ্লেক্সে সংঘটিত ঘটনার প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে গোলরা, বারা কাহু, রমনা, খান্না এবং সিটিডি থানায় এসব মামলা হয়েছিল। সোমবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর করা এক আবেদনের উপর শুনানি করেন দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। তারা হলেন প্রধান বিচারপতি আমের ফারুক এবং বিচারপতি মিয়ানগুল হাসান আওরঙ্গজেব। ডন
ইমরান খানের আইনজীবী ব্যারিস্টার সালমান সাফদার আদালতকে বলেন, যদি ইমরান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়, তাহলে তিনি অপূরণীয় ক্ষতির মুখে পড়বেন।
আইনজীবী আদালতকে যুক্তি উপস্থাপন করে বলেন, ‘আবেদনকারীকে যদি আগাম জামিন প্রদান করা না হয় তাহলে তার রাজনৈতিক বিরোধীরা নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।’
এর আগে পিটিআইয়ের টুইটার হ্যান্ডেলে শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, পিটিআই প্রধান আদালত প্রাঙ্গনে প্রবেশ করছেন। তার গাড়িটি বিপুল সংখ্যক পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে।
এক্সপ্রেস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমরান খানের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
জিওটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাকে পুলিশি পাহারায় আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পরানো হয়।
গণমাধ্যমের সঙ্গে অননানুষ্ঠানিকভাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ইমরান খান বলেন, ‘আমার প্রত্যাশা আমরা দু’জনেই থাকব। যদি শুধু তার কথা বলি, তাহলে বলতে হবে তিনি থাকবেন না। রাজনীতিবিদদের জন্য আলোচনার দরোজা সবসময় খোলা।’
এমএস/এসএ
আপনার মতামত লিখুন :