শিরোনাম
◈ নতুন সংবিধান প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার: আসিফ নজরুল ◈ নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম ঢাকা রেঞ্জে চলবে না: ডিআইজি রেজাউল ◈ সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নেওয়া যাবে যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, অধ্যাদেশ জারি ◈ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ (ভিডিও) ◈ তাপপ্রবাহ চলছে দেশজুড়ে, স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস ◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি ◈ ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে কাজ করব: ট্রাম্প

প্রকাশিত : ২৩ মার্চ, ২০২৩, ০৭:২৯ বিকাল
আপডেট : ২৩ মার্চ, ২০২৩, ০৭:২৯ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দীর্ঘমেয়াদী পারমাণবিক চুক্তিতে স্বাক্ষর চীন-রাশিয়ার

মিহিমা আফরোজ: রোসাটম এবং চায়না ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার কর্পোরেশনের মধ্যে এই দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে। রাশিয়া এবং চীনের মূল পারমাণবিক ক্ষেত্রগুলো এই চুক্তির অন্তর্ভূক্ত। এই চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পারমাণবিক শক্তিতে চীন ও রাশিয়ার অংশীদারিত্ব আরও গভীর হয়ে উঠেছে। তথাকথিত দ্রুত-নিউট্রন চুল্লির উন্নয়নের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়ার রাষ্ট্র-চালিত পারমাণবিক জায়ান্ট ‘রোসাটম’। আরটি

রোসাটম কোম্পানির মতে, এই কর্মসূচি শুধু দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার জন্য নয়। মূলত এটি বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক শক্তি সেক্টরেকে প্রভাবিত করবে। দুই দেশের মধ্যে সাম্প্রতিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের পাশাপাশি দ্রুত-নিউট্রন চুল্লি, ইউরেনিয়াম-প্লুটোনিয়াম জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং পারমাণবিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সম্পর্কিত নতুন প্রকল্প চালু করার লক্ষ্যও স্থির করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে রাশিয়ার পাঁচটি পারমাণবিক চুল্লি পরিচালনা করছে চীন। বর্তমানে আরও চারটি পারমাণবিক চুল্লি  নির্মাণাধীন রয়েছে, যা রাশিয়াকে দেশের বৃহত্তম পারমাণবিক সরবরাহকারী করে তুলবে। গত বছর, পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশে রোসাটম কোম্পানি জুডাবু-৪ চুল্লি এবং তিয়ানওয়ান-৮ চুল্লি নির্মাণের কাজ শুরু করেছে।

চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৬ এবং ২০২৮ সালের মধ্যে রোসাটমের সৌজন্যে তৃতীয় প্রজন্মের জলযুক্ত চুল্লি চালু করা হবে। অনুমান করা হচ্ছে, প্রতিটি সাইটে নির্মাণ খরচ ১.৭ বিলিয়ন ডলার। সম্পাদনা: ইমরুল শাহেদ

এমএ/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়