শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:১২ রাত
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লিতে যেভাবে ধরা পড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও অনুরাগ বাজপেয়ী

যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রসিদ্ধ। অথচ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতি নিকটে অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লি রয়েছে। 

সেই যৌনপল্লিতে যাতায়াতের অভিযোগে চলতি বছরের শুরুতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী অনুরাগ বাজপেয়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বস্টন এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

লখনউয়ের লা মার্টিনিয়ার স্কুলে পড়াশোনা করেন অনুরাগ। ২০০৬ সালে মিশর-কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি পানিশোধনে বিখ্যাত সংস্থা ‘গ্রেডিয়েন্টের সিইও পদে কর্মরত ছিলেন।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘দ্য ক্যামব্রিজ ব্রথেল হিয়ারিংস’ নামে পরিচিত ওই মামলায় ৩০ জনেরও বেশি পুরুষের নাম রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে অভিজাত অ্যাপার্টমেন্ট অবৈধভাবে চলা যৌনপল্লিতে মোটা অর্থের বিনিময়ে যৌনতার অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতে, ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে একটি অভিজাত অ্যাপার্টমেন্টে। অবৈধভাবে চলা ওই যৌনপল্লিতে কর্পোরেট একজিকিউটিভ, সরকারি কর্মকর্তা, চিকিৎসক এবং আইনজীবীসহ অভিজাত গ্রাহকদের যৌন সেবা দেওয়া হত।

তবে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য গ্রাহকদের সরকারি পরিচয়পত্র, অফিস আইডি এবং ব্যক্তিগত জিনিসপত্রও জমা রাখতে হত।

সেখানে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য ঘণ্টাপ্রতি ৬০০ ডলার (প্রায় ৫০,০০০ টাকা) পর্যন্ত দিতে হত। সরকারি আইনজীবী এবং তদন্তকারীদের অভিযোগ, যে নারীরা যৌন সেবা দিতেন তাদের অনেকেই এশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাচার হয়েছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতে থাকা আইনি প্রক্রিয়ার মূল লক্ষ্য হল গ্রাহকদের তালিকা খতিয়ে দেখা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়