শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:১৮ দুপুর
আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

পাস‌পোর্ট নেই, ভিসাও নেই, তারপ‌রেও  ৫০ টির বেশি দেশ ভ্রমণ ক‌রে‌ছেন তি‌নি

এল আর বাদল: কাউকে প্রশ্ন করা হয় ভিসা ছাড়া কোনও দেশে কী যাওয়া যায়, তাহলে সেই ব্যক্তি উত্তর দেবেন না। তবে এবারই চমক বিশ্বে এমন একজন ব্যক্তি রয়েছেন যিনি কোনও পাসপোর্টা বা ভিসা ছাড়াই গোটা বিশ্বে ভ্রমণ করেছেন। কোনও দেশ তাঁকে বাধা দেয়নি। 

ভ্যাটিকান সিটিতে তিনি থাকতেন। তাঁর নাম পোপ ফ্রান্সিস। তাঁকে এমনভাবে দেখা হত যে কোনও দেশ কখনও তাঁর ভ্রমণে আপত্তি করেনি। তিনি ৫০ টির বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন। কোনও পাসপোর্ট বা ভিসা লাগেনি। ভ্যাটিকান সিটির প্রধান হিসেবে তিনি ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোম্যাট ফিগার। তাঁর কাছে ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট ছিল। ফলে তিনি বিশ্বের যেকোনও জায়গা ভ্রমণ করেছেন কোনও ভিসা তার লাগেনি।

ইটালি এবং ভ্যাটিকান সিটির মধ্যে ১৯২৯ সালে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। সেখান থেকেই ভ্যাটিকান সিটিকে একটি আলাদা মর্যাদা দেওয়া হয়ে থাকে। ১৯৬১ সালে ভিয়েনা চুক্তিতেও বলা হয়েছিল পোপ হবে সকলের ওপরে। তিনি কোনও দেশের অধীনে নন। চিন এবং রাশিয়া ভিসার বিষয়টি নিয়ে কড়াকড়ি করলেও পোপ তার উপরে থাকেন।

পোপকে সকলে দেশের ওপরে রেখেছে। তার কাছে রয়েছে একটি ব্যক্তিগত বিমান। সেটি করেই তিনি গোটা বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন। সেই বিমানের নাম শেফার্ড ওয়ান। এটি একটি বোয়িং বিমান। পোপের বিমান হিসেবে এটিকে ধরা হয়ে থাকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়