শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ০৮ মে, ২০২৪, ০৪:০০ সকাল
আপডেট : ০৮ মে, ২০২৪, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেন ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পরিবার-পরিজনদের অর্থবিত্তের খোঁজখবর রাষ্ট্র রাখবে না?

নাদিম মাহমুদ

নাদিম মাহমুদ: উচ্চশিক্ষা নিয়ে সেরা ছাত্রটি কর্মক্ষেত্রে নৈতিকতা হারিয়ে ‘আত্মতৃপ্তি’ পাওয়ার জন্য ‘উপরি ইনকামের’ পথ খুঁজছে। অনায়াসে বেতনের ১০ থেকে ১০০ গুণ উপরি ইনকাম করা যায়, যাঁর হিসাব দেশ তো জানবেই না বরং নিজেদের সন্তান জানতে চাইবে না, স্ত্রী জানতে চাইবে না, মা-বাবাও না। অবৈধ অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হওয়ায় ওই সব মানুষের কাছে ‘বাংলাদেশ’ হয়ে উঠছে পৃথিবীর অর্থরাজ্য। যে যেভাবে পারছে, মারছে, গড়ছে। বিষয়টি এমন দাঁড়িয়েছে, চাই চাই চাই সম্পদ চাই, আরও চাই আরও দিন সম্পদ চাই। অথচ আমরা যাঁরা বিদেশে বাংলাদেশের যেকোনো সরকারি কর্মকর্তার চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণ বেতন পাচ্ছি, তাঁরাও পরিবারের জন্য সীমাহীন পরিশ্রম করছি কেবল একটা সচ্ছল জীবনের জন্য।

প্রবাসে যাঁরা বাড়ি কিংবা গাড়ি কিনছেন, তাঁরা ব্যাংক লোন ছাড়া এসব কল্পনাও করতে পারেন না। অথচ দেশে তৃতীয় শ্রেণির একজন সরকারি কর্মচারীর থাকছে কয়েকটা ফ্ল্যাট, গাড়ি কিংবা বিদেশে বাড়ি। বিষয়টি এমন দাঁড়িয়েছে যে ১০০ টাকার বরাদ্দে ৩৫ টাকার কাজ, সেটিই দেশের উন্নয়ন। ৫০০ টাকার জিনিস যখন ৫০ হাজার টাকায় কেনা হচ্ছে, ১০ লাখ টাকার কাজের জন্য ১০ কোটি টাকার বরাদ্দ অনুমোদন হচ্ছে, তখন তা মূল্যায়নের কেউ থাকছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা ডলার হয়ে ভিনদেশে হাত-পা গজিয়ে পাচার হয়ে যাচ্ছে। আমরা অনুমোদন দিইনি, আমরা জানি না, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দেখবÑএমন বালখিল্য দাপ্তরিক কথাবার্তার মধ্য দিয়ে কৈফিয়ত জাহির হয়। কিন্তু কেন এটা হবে? কেন ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পরিবার-পরিজনদের অর্থবিত্তের খোঁজখবর রাষ্ট্র রাখবে না, কেন মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, আমেরিকা, কানাডা, সিঙ্গাপুরের মাটি কিনে নেওয়ার পরও সরকারের কিছু করার থাকছে না? ৩০-৪-২৪। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়