শিরোনাম
◈ তারেক রহমান ফিরবেন নভেম্বরে, চলতি মাসেই ২০০ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ ‘ভোটকেন্দ্রে থাকবে বডি ক্যামেরা ও সিসিটিভি, উড়বে ড্রোন’ ◈ সাবেক স্ত্রীকে ‘মোটা’ বলায় আদালতে জরিমানা, স্বামীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ ◈ ভারতের পর আফগা‌নিস্তানও পাকিস্তানকে পা‌নি দেবে না, বাঁধ দিচ্ছে নদীতে ◈ ভারতের বিরুদ্ধে টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি সিরিজে শক্তি বাড়ালো অস্ট্রেলিয়া, ফিরছেন ম‌্যাক্সও‌য়েল ◈ বাংলা‌দে‌শের বিরু‌দ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্পিন শক্তি বাড়ালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ ◈ কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করল সরকার ◈ আ. লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: শফিকুল আলম ◈ পতনের পর স্বর্ণের দাম আবার ঊর্ধ্বমুখী ◈ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে ইসরায়েল, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

প্রকাশিত : ২২ অক্টোবর, ২০২৫, ০৬:৪২ বিকাল
আপডেট : ২৩ অক্টোবর, ২০২৫, ০৭:১০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হবে উৎসবমুখর, জার্মান রাষ্ট্রদূতকে প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (২২ অক্টোবর) জার্মান রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোটজ সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধান উপদেষ্টা এমন মন্তব্য করেন।

 প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন উৎসবমুখর, অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। 

 প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে তার মেয়াদকালে বাংলাদেশ ও জার্মানির বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
 
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন এবং আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্রমশ বেশি সম্পৃক্ত হচ্ছে—এটি একটি উৎসাহব্যঞ্জক বিষয়।
 
 
রাষ্ট্রদূত সরকার ঘোষিত সংস্কার উদ্যোগ, বিশেষ করে জুলাই মাসের জাতীয় সনদের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনায় বসতে দেখা সত্যিই ইতিবাচক। নির্বাচন পরবর্তী সময়েও এ ধরনের সংস্কার উদ্যোগ অব্যাহত রাখা উচিত।
 
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্রে এনে জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করানোর মাধ্যমে একটি ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছে। এটি ছিল ঐক্য ও পরিবর্তনের প্রতি যৌথ অঙ্গীকারের প্রতীক। আসন্ন নির্বাচনের আগে এটি জনগণের আস্থা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করছে।
 
সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহী বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা সম্পর্কেও আলোচনা করেন।
 
 উভয়ে দুই দেশের জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক ও বন্ধনের প্রশংসা করেন। পাশাপাশি, তারা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও এ ক্ষেত্রে জার্মানির সহায়তা নিয়েও মতবিনিময় করেন।
 
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ইউরোপে জার্মানি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। আশা করি, নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখবেন। 
 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়