শিরোনাম
◈ পিটার হাসের কৌশলগত ভূমিকা, এলএনজি নিয়ে নতুন সম্ভাবনার পথে বাংলাদেশ ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণ, যা বললেন রুমিন ফারহানা ◈ সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ঋণ সুবিধা চালু, শর্ত সাপেক্ষে মিলবে ৫০% পর্যন্ত ◈ মালয়েশিয়ায় ৭৮৭৩ জন কর্মী প্রেরণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আছে যত শর্ত ◈ হোটেলে গোপন সুড়ঙ্গ, ১৪ তরুণ-তরুণী ধরা ◈ আদালতের রায়ের আগেই গোপনে দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ◈ পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ বাংলাদেশে কখন, কোথায় দেখা যাবে ◈ পরিবর্তন আনা হয়েছে যে ৪৬ আসনের সীমানায় ◈ টেলিকম খাতে চার ধরনের লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা অনুমোদন, সুলভে মানসম্মত সেবা নিশ্চিতের প্রত্যাশা ◈ ড. ইউনূস ও গোয়েন লুইস বৈঠক: ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পূর্ণ সমর্থন জাতিসংঘের

প্রকাশিত : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:৪৩ রাত
আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুবাইয়ে ১২০০ কোটি টাকা পাচার: সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা সিআইডির

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামান।

দুবাইয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলায় অজ্ঞাত আরও পাঁচ-সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় মামলাটি করা হয় বলে সিআইডির মুখপাত্র জসীম উদ্দিন খান এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৬ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দুবাইয়ের আল বারশা, জাদ্দাফ, জাবেল আলি, বুর্জ খলিফা ও মার্সা দুবাইসহ বিভিন্ন এলাকায় মোট ২২৬টি ফ্ল্যাট কেনেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য ৩৩ কোটি ৫৬ লাখ দিরহাম। তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের নামে আরও দুটি সম্পত্তি কেনা হয়, যার মূল্য ২২ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম।

এ ছাড়া দুবাই ইসলামী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও ফার্স্ট আবুধাবি ব্যাংকের চারটি অ্যাকাউন্টে এই দম্পতির নামে প্রায় ৩১১ কোটি টাকার সমপরিমাণ অর্থ লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

সিআইডির দাবি, পাচার করা অর্থ দিয়ে তাঁরা দুবাইয়ের রাস আল খাইমাহ ইকোনমিক জোনে Zeba Trading FZE ও Rapid Raptor FZE নামে দুটি কোম্পানি নিবন্ধন করে ব্যবসা শুরু করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নথি অনুযায়ী বিদেশে বিনিয়োগ বা সম্পদ ক্রয়ের জন্য তাঁদের কোনো অনুমোদন ছিল না।

এভাবে বিদেশে সম্পত্তি কেনা, কোম্পানি নিবন্ধন ও ব্যাংক হিসাব খোলার মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, পাচারকৃত অর্থের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্‌ঘাটন ও অজ্ঞাত আসামিদের শনাক্ত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়