শিরোনাম
◈ যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ পাল্টা শুল্ক চুক্তি: আগস্টেই সই হতে পারে, রুলস অব অরিজিন ও জাতীয় নিরাপত্তা শর্ত আলোচনায় ◈ সিলেটের সাদা পাথর লুটপাট, আলোচনায় মুফতি ফয়জুল করীম! (ভিডিও) ◈ এক ছাদের নিচে হজযাত্রার সব সেবা, বুকিংয়ে বিশেষ ছাড় ◈ কালের বিবর্তনে বিলুপ্তির পথে বাঁশখালীর ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প ◈ ফেসবুক লাইভে এসে রক্তাক্ত ডাক্তারের বাঁচার আকুতি ◈ শায়খ আহমাদুল্লাহর আবেগঘন পোস্ট ◈ বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের ‘অপারেশন অ্যালার্ট’ জারি ◈ ব্যাংক একীভূত হবেই, আতঙ্কের কিছু নেই: গভর্নর ◈ পৃথিবীর কোথাও বাংলাদেশের মতো ব্যাংক লুট হয়নি: অর্থ উপদেষ্টা ◈ জামিনে বের হয়ে ফের গ্রেফতার শার্শা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোতা

প্রকাশিত : ০৯ আগস্ট, ২০২৫, ০৩:৫৩ দুপুর
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডে সরাসরি ৮ জন সম্পৃক্ত : জিএমপি কমিশনার

সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণে সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলায় সরাসরি ৮ জনের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার ড. মো. নাজমুল করিম খান। এর মধ্যে ৭ জনকে এরইমধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৯ আগস্ট) গাজীপুর মেট্রোপলিটনে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান তিনি।

 কমিশনার নাজমুল করিম বলেন, ‘হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করার কারণেই তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যেই তাদের বিচার নিশ্চিত করা হবে।’

কমিশনার জানান, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত ৮ জনের মধ্যে গ্রেফতারকৃতরা হলেন—
প্রধান আসামি কেটু মিজান, যার নামে ১৫টি মামলা রয়েছে।
কেটু মিজানের স্ত্রী পারুল আক্তার ওরফে গোলাপি, যিনি হানিট্র্যাপ কার্যক্রমে জড়িত।

আল আমিন, যার নামে ২টি মামলা।
স্বাধীন, যার নামে ২টি মামলা।
শাহজালাল, যার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে।
ফয়সাল হাসান
সাব্বির, যার বিরুদ্ধে ২টি মামলা রয়েছে।

 এছাড়া আরেক আসামি আরমান পলাতক রয়েছেন, তাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
 
জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আসামিদের গ্রেফতার করেছি, হত্যার অস্ত্র উদ্ধার করেছি, সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে এবং অধিকাংশ প্রমাণ আমাদের হাতে। পিএম রিপোর্ট পেলেই যত দ্রুত সম্ভব চার্জশিট দিতে পারব বলে আশা করছি। ভিডিওগুলোও ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠানো হয়েছে।’

তিনি জানান, ৫ আগস্টের পর অসংখ্য গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে গেছে। এতে হাজার হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। পেটের দায়ে এসব শ্রমিক অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।
 
জিএমপি কমিশনারবলেন, ‘গাজীপুরকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বলা হয়ে থাকে, তাই দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্যও এখানে নানা অপকর্ম চালানো হচ্ছে।’
 
ফোর্সের সংখ্যা কম থাকায় সব জায়গায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শতভাগ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন জিএমপি কমিশনার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়