শিরোনাম
◈ আমরা সঠিক পথে এগোচ্ছি এবং জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে: মুহাম্মদ ইউনূস ◈ সাম্য হত্যা: শাহবাগ থানা ঘেরাও, আসামিদের গ্রেপ্তারে আলটিমেটাম (ভিডিও) ◈ নাশকতার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার ◈ উড্ডয়নের সময় পড়ে গেল চাকা, ৭‌১ যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ ◈ গভীর রাতে সীমান্তে ৭৫০ জনকে পুশইন চেষ্টা, বিজিবি ও জনতার প্রতিরোধে পিছু হটলো বিএসএফ ◈ আর্জেন্টিনা দলে ফিরলেন মেসি, খেলবেন চিলি ও কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে  ◈ রা‌শিয়ার `সম্রাট" বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র, দাম ৩৫ মি‌লিয়ন ডলার ◈ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা? ◈ নয়া কৌশলে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ ! ◈ ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, চারদিনে উত্তপ্ত সীমান্ত সংঘর্ষ

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০২৫, ১১:২৯ দুপুর
আপডেট : ১৬ মে, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালি পেটে দুধ চা পান করলে লাভের চেয়ে ক্ষতি হবে বেশি!

সকালে ঘুম ঘুম ভাব কাটাতে চায়ের দিকে ঝোঁকেন অনেকেই। কারও আবার রং চা ‍মুখেই ওঠে না। সকাল-দুপুর, বিকাল কিংবা রাত—চা মানেই চাই দুধ চা। কেউ কেউ খালি পেটেও পান করেন দুধ চা। কিন্তু এটি অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। ভারতের চিকিৎসাবিদ কোয়েল পাল চৌধুরি মনে করেন, দুধ চা খালি পেটে এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

টাইমস অব ইন্ডিয়াকে কোয়েল জানিয়েছেন, খালিপেটে দুধ চা পান করার অভ্যাস গ্যাস-অ্যাসিডিটি বাড়াবে। এতে করে ক্রনিক গ্যাসট্রাইটিসের সমস্যার ঝুঁকিও বাড়বে। তাই এই বদঅভ্যাস দ্রুত ত্যাগ করা উচিত।

পুষ্টিবিদের মতে, দুধ চা পানের তুলনায় লিকার বা রং চা পান করা বহুগুণে স্বাস্থ্যকর। এমনকি সকালে খালিপেটে লিকার চা পান করলে শারীরিক সমস্যার ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিও তেমন থাকে না।

দুধ চা কখন পান করবেন?
অনেকের দুধ চা ছাড়া চলে না। সেক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে ১ কাপ দুধ চা পান করতে পারেন। এতে করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অতটা হবে না। দুধ চা তৈরির ক্ষেত্রে লো ফ্যাটযুক্ত দুধ ব্যবহার করুন। এই নিয়ম মেনে চললে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে আবার কোলেস্টরলও থাকবে বশে।

দিনে কত কাপ চা পান করবেন?
রং চা দিনে ৩-৪ কাপ পান করতে পারেন, তবে দুধ চা ২ কাপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখুন। এতে করে শরীরের তেমন ক্ষতি হবে না। এর বেশি রং চা বা দুধ চা পান করলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি থেকে শুরু করে লিভার ও কিডনির মতো অঙ্গেরও ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এমনকি বাড়তে পারে দুশ্চিন্তা ও অবসাদ।

যদিও চা অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান শরীরে প্রদাহের প্রকোপ কমাতেও সাহায্য করে। এছাড়া চায়ে এমন কিছু উপাদান যা ব্রেনে হ্যাপি হরমোন ক্ষরণ বাড়ায়। তাই চা পান করলে মনে মনে খুশির অনুভূতি জাগে। এমনকি কাজে মনোসংযোগ করতেও খুবই সুবিধা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়