শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৭ রাত
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

মিশা সওদাগরের বোনের বাসা থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণ চুরি

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগরের বোন মনিরা মাসুদের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসময় চোরেরা ব্যবহৃত ৬০ ভরি স্বর্ণের গহনা নিয়ে গেছে। রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের বাসায় গত ৬ নভেম্বর এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় ইতোমধ্যে নিউ মার্কেট থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী। ইতিমধ্যে চুরির ঘটনায় বাড়ির মালিক মো. অপুকে গ্রেপ্তার করেছেন নিউ মার্কেট থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আরব আলী বলেন, মামলার তদন্তে গিয়ে আমার স্বর্ণের ব্যাগ উদ্ধার করেছি। এছাড়া সন্দেহভাজন হিসেবে বাড়ির মালিককে গ্রেপ্তার করেছি। তাকে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছি। তবে ফলপ্রসূ তথ্য পাইনি। স্বর্ণগুলো উদ্ধার ও প্রকৃত আসামি ধরতে আমরা কাজ করছি।

এদিকে বোনের বাসা থেকে স্বর্ণ চুরি বিষয়ে মিশা সওদাগর বলেন, মনিরা আমার এক আত্মীয়। তার বাসা থেকে গত ৬ নভেম্বর চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আমার বোন থানায় অভিযোগ করেছেন। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ থাকবে সঠিক তদন্ত করে প্রকৃতি অপরাধীকে চিহিৃত করে আইনের আওতায় আনা। আমার বোন অনেক কষ্ট করে এই স্বর্ণগুলো করেছেন।

অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মনিরা মাসুদ বলেন, আমার স্বর্ণগুলো যে প্যাকেটে রাখা ছিল তারই একটি কাগজ বাড়ির মালিকের বাসায় পাওয়া গেছে। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে বাড়িওয়ালা ও স্ত্রীর সঙ্গে কথা বললে গড়মিল পাই। আমাদের তিনজনের একটি কথোপকথন রেকর্ড করেছি, যা থানায় জমা দিয়েছি। ঘটনার পর তারা একবার খোঁজও নেয়নি। আরেকটি কথা বলতে চাই মালিকের দেওয়া তালা আমরা ব্যবহার করতাম। কোথাও গেলে তাকে চাবি দিয়ে যেত হতো। কাগজের সূত্র ধরে বাড়ির মালিক আমাদের সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন। প্রবাস করে অনেক কষ্টে স্বর্ণগুলো করেছি। দ্রুত অপরাধীকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার অনুরোধ করছি প্রশাসনের কাছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়