শিরোনাম
◈ ছয় দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন এক ভিসায় ◈ আমরা জানি খামেনি কোথায়, তাকে এখনই মারছি না— ট্রাম্পের পোস্টে উত্তেজনা ◈ শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষায় জুলাই অধ্যাদেশ: প্রতারকদের জন্য কারাদণ্ডের বিধান ◈ ট্রাম্পের নতুন বার্তা ইরান-ইসরাইল সংঘাত নিয়ে ◈ বিএনপি-এনসিপি অংশ নিলেও জামায়াত সংলাপে অনুপস্থিত: যা বললেন প্রেস সচিব ◈ আমাদের বাঁচান, আমার বাসা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে' বিবিসিকে বললেন তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ◈ সরকারি কাজে বাধাদান 'ক্রিমিনাল অফেন্স' করেছেন বলে অভিযোগ স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ◈ খালেদা জিয়া, ফখরুল, মোশাররফ, গয়েশ্বর ও হাফিজের আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী যারা! ◈ কুমিল্লায় প্রেমিকের খোঁজে বেরিয়ে গণধর্ষণে শিকার তরুণী, গ্রেপ্তার ৩ ◈ ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫২, আহত ৬৪৬

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৫, ১২:১৮ রাত
আপডেট : ১০ জুন, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চারজন জনসংখ্যা নিয়ে গড়ে উঠা সেই গ্রাম বিক্রি হলো ১৫ লাখ টাকায়

চারজন জনসংখ্যা নিয়ে গড়ে উঠা ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আলোচিত সেই উমানাথপুর গ্রাম বিক্রি হয়ে গেছে মাত্র ১৫ লাখ টাকায়। গ্রামের পুরো জমির মালিক ছিলেন মো. সিরাজুল হক। ৪ মাস আগে আব্দুল মন্নাছের কাছে এই গ্রামটি বিক্রি করেন তিনি। তবে বুধবার বিকেলে গ্রামটি বিক্রির ঘটনা প্রকাশ পায়।

স্থানীয়রা জানায়, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার রাজিবপুর ইউনিয়নের উমানাথপুর নামক গ্রামে বসতি ছিলো সিরাজুল হকের পরিবারের। ছোট এই গ্রামের মোট জমির পরিমাণ ২৫ শতক। 

পরিবার সূত্রে জানা যায়, উত্তরাধিকার সূত্রে সিরাজুল হক স্ত্রী সন্তানসহ মোট ৪ জন নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। দুটি থাকার ঘর, একটি গরুর ঘর, একটি ছোট পুকুর ও একটি টয়লেট আছে এই বাড়িতে।

জানা যায়, ৬০ বছর যাবত বসবাস করা সিরাজুল হক সাবরেজিস্ট্রি অফিসে দলিল লেখক হিসেবে কাজ করেন। তিনি পুরো একটি গ্রামের মালিক হিসেবে ময়মনসিংহ জেলায় পরিচিত ছিলেন।

উমানাথপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ব্রহ্মপুত্র নদ। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এটি। এর আশপাশে গ্রামগুলো হলো- উত্তরে রামগোবিন্দপুর, দক্ষিণে হরিপুর, পূর্বে উদয়রামপুর ও পশ্চিমে রামগোবিন্দপুর ও হরিপুর। 

সিরাজুল হক জানান, নিজের জন্য এত বড় বাড়ি প্রয়োজন নেই। তাই বিক্রি করে রাস্তার পাশে জমি কিনেছিলাম। কিন্তু এখন হিতে বিপরীত হয়েছে। নতুন জমিতে ঘর বাধতে দিচ্ছে না একটি পক্ষ। বিদ্যুতের জন্য আবেদন করেও পাচ্ছিনা। ইফতার এবং সেহরি করতে হচ্ছে মোমবাতির আলোতে। একটি টিউবওয়েল পর্যন্ত স্থাপন করতে পারছি না। 

বাড়ি বা গ্রামটি কিনেছেন পাশের গ্রামের উদয়রামপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মন্নাছ। তিনি পরিবারসহ ঢাকায় ব্যবসা করেন। 

আব্দুল মন্নাছ বলেন, বাড়িটি ক্রয় করেছি ১৫ লাখ টাকায়। কাগজপত্রসহ খরচ পড়েছে ১৭ লাখ টাকা। আপাতত পরিবার নিয়ে নতুন বাড়িতে উঠেছি।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়