ইমন হোসেন: [২] জীবন রক্ষাকারী ওষুধের অস্বাভাবিক দামে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা। এ বছরের শুরু থেকেই বাড়ছে সকল প্রকার ওষুধের দাম। (সময়ের আলো ১৬-০৫-২০২৪)
[৩] ২০ টাকার নাপা সিরাপ বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৪৫ টাকায়। ৪৫ টাকার সেকলোর পাতা কিনতে হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে অ্যান্টিবায়োটিকের দাম। সেফথ্রি বা সেফিক্সিম জাতীয় ওষুধের দাম পিসপ্রতি বেড়েছে ১০ টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে ওষুধ কোম্পানিগুলো ওষুধের দাম ইচ্ছামতো বাড়িয়ে দিচ্ছে। (এফএনএস ১৭-০৫২০২৪)
[৫] ওষুধের অস্বাভাবিক দাম বাড়ানোর ঘটনায় সম্প্রতি কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন করে। এর প্রেক্ষিতে ওষুধের দাম বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।(যুগান্তর ১২-০৫-২০২৪ )
[৬] ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, দেড় হাজারের বেশি এসেনশিয়াল ড্রাগের ২৭ হাজারেরও বেশি ব্র্যান্ডের ওষুধ দেশেই উৎপাদন করা হয়। এর মধ্যে ২১৯ টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের মধ্যে ১১৭টির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দেয় সরকার। অন্য সব ওষুধের মূল্য নির্ধারণ করে কোম্পানিগুলো। (দেশ রূপান্তর ১৬-০৫-২০২৪)
[৭] বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রেড নামের পরিবর্তে জেনেরিক নাম (একই ওষুধের সব কোম্পানির একই নাম) প্রেসক্রিপশনে লেখার নিয়ম চালু করলে অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ হবে এবং ওষুধের দাম কমে আসবে। (আজকের পত্রিকা ২৬-০৫-২০২৪)। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :