সালেহ্ বিপ্লব: [২.১] দেশে গত তিন বছরে নতুন করে আরও প্রায় ১ লাখ যক্ষ্মা রোগী বেড়েছে। সবমিলিয়ে সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৪ লাখের মতো যক্ষ্মা রোগী আছে। প্রতি বছর প্রায় ৪ হাজারের মতো রোগীর মৃত্যু হয়।
[২.২] মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আইসিডিডিআরবির সাসাকাওয়া অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন আইসিডিডিআরবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ।
[৩] ড. তাহমিদ বলেন, বাংলাদেশে যক্ষ্মা নির্ণয় ও চিকিৎসার আওতা বাড়াতে সরকারের সঙ্গে বেসরকারি খাতকে যুক্ত করা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কারণ বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে আরও বেশি জনগোষ্ঠীর কাছে সময়মতো ও কার্যকর যক্ষ্মা চিকিৎসা পৌঁছানোর সুযোগ আছে। এমনকি পাবলিক-প্রাইভেট মিক্স (পিপিএম) কৌশলের মাধ্যমে উন্নত যক্ষ্মা সেবাও সবার জন্য দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
[৪] তিনি বলেন, সারা দেশের যক্ষ্মা রোগীদের মধ্যে ১০ হাজারের মতো রোগী আছে, যাদের ড্রাগ র্যাজিস্টেন্স রয়েছে। তাদের দ্রুত চিকিৎসার আওতায় আনা জরুরি।
[৫] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বলছে, ২০২২ সালে ৬৯ শতাংশ যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা সম্ভব হলেও আরও প্রায় ৩১ শতাংশ রোগীই শনাক্তের বাইরে থেকে যায়, যা অন্য সাধারণ মানুষের জন্য খুবই আশঙ্কাজনক বিষয়।
আপনার মতামত লিখুন :