শিরোনাম
◈ ভারতের ছত্তিশগড়ে ট্রাকের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত ◈ পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলা, ২ পুলিশ নিহত ◈ আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি'র আশঙ্কা: ২৪-২৬ মে উপকূল আঘাত হানতে পারে ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে আইনজীবীদের ব্যাখ্যা, চলে যেতে পারে আন্ডারগ্রাউন্ডে ◈ পাকিস্তান সফ‌রে যাওয়া কি আদৌ নিরাপদ! চিন্তিত বি‌সি‌বি ◈ আইপিএল না হলে ভারতীয় ক্রিকেট বো‌র্ডের ক্ষতি ২০০০ কোটি টাকা ◈ কূটনীতির ব্যাকচ্যানেল আর মার্কিন মধ্যস্থতা যেভাবে ভারত-পা‌কিস্তা‌নের যুদ্ধ ঠেকালো ◈ বাংলাদেশিদের জন্য কেন সীমিত হয়ে আসছে কয়েকটি দেশের ভিসা? ◈ শেখ হাসিনা-কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত শেষ, আজ প্রতিবেদন ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ: নিবন্ধন ও জামায়াতের বিচার নিয়ে প্রশ্ন

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১১:১৩ দুপুর
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:০২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বৃষ্টিতে সবজির বাজার ফের চড়া 

সাজিয়া আক্তার: ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে গত কয়েকদিন ধরে দেশব্যাপী চলছে বৃষ্টি। সেই সাথে বেড়েছে সবজির দাম। বাজারে তুলনামূলক সবজি কম থাকায় অনেক বেশি দামে সবজি বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। এই অবস্থায় প্রয়োজনীয় বাজার করতে প্রায় হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। ঢাকা পোস্ট

বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে বাজারে সবজি কম, তাই বেশি দামেই আমাদের কিনে আনতে হয়েছে।

বাজারে শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, যেখানে দুইদিন আগেও ছিল ৪০ টাকা কেজি। বেগুনও বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০-৬০ টাকায়। এদিকে শীতের সময়ে সবচেয়ে কমদামে থাকার কথা যেই সবজির, সেই ফুলকপি-বাঁধাকপিও বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা করে।

এছাড়াও বাজারে টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা, লাউ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, সিম ৫০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, কাঁচামরিচ ১২০ কেজি। দুইদিন আগেও এই কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি।

আজকের বাজারে অন্যান্য দিনের তুলনায় শাকের উপস্থিতিও কম দেখা গেছে, ফলেও দামও তুলনামূলক কিছুটা বেশি। এক আঁটি লালশাক বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা করে, যা অন্যান্য সময়ে ১০-১৫ টাকা করেই পাওয়া যায়। এছাড়া লাউশাক ৫০ টাকা, পালংশাক ২০ টাকা, মুলাশাক ১৫ টাকা আঁটি করে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী মাহমুদুল হাসান বলেন, শুক্রবার এলেই শাক-সবজির দাম বেড়ে যায়। বাজারে সবজির দাম শুনলেই মাথা গরম হয়ে যায়। এখন প্রায় প্রতিটি শীতের সবজিই বাজারে চলে এসেছে, তারপরও দাম কমছে না। যা দাম চাচ্ছে তাই দিতে হবে, নাহয় সামনে দাঁড়ানোরও সুযোগ নেই। কী আর করা, বাধ্য হয়েই আমাদেরকে কিনতে হচ্ছে।

রফিকুল ইসলাম নামক এক ভ্যানচালক বলেন, এমনিতেই দিন খারাপের দিনে আয় রোজগার কম, তারপর আবার জিনিসপত্রের দাম বেশি। আমাদের মতো গরিব মানুষের হয়েছে যন্ত্রণা। ভারী কাজ করতে হয় বলে না খেয়েও থাকা যায় না, আবার এই দামের বাজারে কিনে খাওয়াও কষ্টকর।

দাম প্রসঙ্গে শাক বিক্রেতা বলেন, সকালে কারওয়ান বাজারে গিয়ে খুব বেশি শাক পাইনি। কম করেই এনেছি, এরমধ্যেই আমার লাভটা বের করে নিতে হবে। আমাদেরও তো পরিবার সংসার আছে, দুইটা টাকা যদি লাভ না করতে পারি, তাহলে ব্যবসা করে কী লাভ!

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়