মাজহারুল মিচেল: [২] জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন, এন্ট্রিপ্রিনিউরশিপ এ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) শীর্ষক প্রোগ্রামের জন্য কারিগরি সহায়তা প্রদান এবং বাস্তবায়ন ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে স্কোপিং মিশন শুরু করেছে।
[৩] সোমবার (৪ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এফএও’র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার, গ্লোবাল প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর, দক্ষিণ-দক্ষিণ এবং ট্রায়াঙ্গুলার সহযোগিতা বিভাগ (পিএসটি) নাফিস খান, প্রোগ্রাম অফিসার, পিএসটি; নিকোলা ট্রেন্ডভ, ডিজিটাল কৃষি ও উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ, ওআইএন কেনিয়া কননো, ফসল উৎপাদন বিশেষজ্ঞ, উদ্ভিদ উৎপাদন এবং সুরক্ষা বিভাগ (এনএসপি) ব্রুনো টেলিম্যানস, দক্ষিণ-দক্ষিণ এবং ট্রায়াঙ্গুলার সহযোগিতা পরামর্শক শি কাও এবং আঞ্চলিক অফিসের কৃষি কর্মকর্তা ঝৌ বো এই সভা ও আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন বলে সংস্থাটি জানায়।
[৪] কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) এর অনুরোধে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে (বিএআরসি) ৩-১০ ডিসেম্বর এফএও বিশেষজ্ঞরা পার্টনার বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলির সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা এবং প্রকল্পের সুষ্ঠু বাস্তবায়নে সহায়তা করতে সাক্ষাৎ করবেন।
[৫] পার্টনার একটি পাঁচ বছর মেয়াদী কর্মসূচি যা ২০২৮ সালের জুন মাস পর্যন্ত চলমান থাকবে। এর লক্ষ্য বাংলাদেশের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থায় বৈচিত্রতা, খাদ্য নিরাপত্তা, শিল্পোদ্যোগ এবং জলবায়ু সহনশীলতাকে উন্নীত করা।
[৬] এই প্রোগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের নেতৃত্বে সাতটি সংস্থা এবং আটটি কৌশলগত অংশীদারদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না
এমএম/টিএবি/এনএইচ