শিরোনাম
◈ তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি আগস্টে ◈ বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ◈ ৫ম শ্রেণি পাসেই সরকারি চাকরি, দ্রুত আবেদন করুন ◈ ফজলুর রহমানের পদ স্থগিত নিয়ে যা বললেন গয়েশ্বর ◈ মহাখালীতে সড়ক অবরোধ পরিবহন শ্রমিকদের, তীব্র যানজট ◈ রাজবাড়ীতে মাজারে তাণ্ডব, যা বলছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ নেতাদের বেশি তেল মাইরেন না, জনগণের আশা পূরণে কাজ করুন: পুলিশকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ থাইল্যান্ডে শ্রম সংকট: বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য নতুন সম্ভাবনা ◈ বাড়িতে হা-মলা, যা বললেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (ভিডিও) ◈ রিসোর্ট থেকে গ্রেপ্তার সাবেক অতিরিক্তি আইজিপি শামসুদ্দোহা

প্রকাশিত : ০৯ জুলাই, ২০২৫, ০৬:৪৬ বিকাল
আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : মনজুর এ আজিজ

বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর

নিজস্ব প্রতিবেদক : দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে বাজার সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিয়েছেন দুদেশের ব্যবসায়ীরা। এজন্য আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) বাস্তবায়ন জরুরি বলে মনে করছেন তারা। বুধবার গুলশানে এফবিসিসিআই এবং থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সভায় এসব কথা উঠে আসে। সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই প্রশাসক হাফিজুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রয়েল থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রায়ুন।

সভায় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার বাণিজ্য সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে এফবিসিসিআই প্রশাসক হাফিজুর রহমান বলেন, থ্যাইল্যান্ড হলো এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্যতম বাণিজ্যিক হাব। আর বাংলাদেশের রয়েছে বিপুল দক্ষ এবং তরুণ জনশক্তি। এসব সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে উভয় দেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধির পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, পর্যটন, স্বাস্থ্যসেবা ও ওষুধ, অবকাঠামো, জ্বালানি এবং হাল্কা প্রকৌশল প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন তিনি। 

প্রশাসক বলেন, বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পণ্য ও সেবা আমদানি-রপ্তানি আরও ত্বরান্বিত হবে। পাশাপাশি বিনিয়োগ উৎসাহিত হবে। এ সময় দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বাজার সুবিধাকে কাজে লাগাতে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ক উন্নয়নে উভয় পক্ষ নিবিড়ভাবে কাজ করবে বলে আশাবাদী রয়েল থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য’অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রায়ুন। এই সভার মাধ্যমে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং আরও শক্তিশালী হবে বলে প্রত্যাশা তার।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ, থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং এফবিসিসিআই’র সাবেক সহ-সভাপতি মুনির হোসেন, এফবিসিসিআই’র মহাসচিব আলমগীর, এফবিসিসিআই’র ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের প্রধান জাফর ইকবাল, থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের নেতাসহ দুই দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়