শিরোনাম
◈ কী ‘উদ্দেশ্যে’ গাবতলীর হাট ইজারা বাতিল? ◈ সুনামগঞ্জে ৯০টি ভারতীয় গরুর চালান আটক  ◈ ইউ‌রোপা লি‌গে জি‌তে গে‌লো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ◈ টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে মালামাল পাঠানোর নামে ৪০০ বস্তা সিমেন্ট মিয়ানমারে পাচার, ট্রলারসহ তিন মাঝিমাল্লা নিখোঁজ ◈ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দাবিতে সরকারকে চাপে রাখতে শ‌নিবার ঢাকায় সমা‌বেশ হেফাজতের ◈ পুলিশ সদস্যকে প্রেমের জেরে হত্যা, স্ত্রীসহ গ্রেফতার ৬ ◈ পাক সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি ভারতকে, ‘আক্রান্ত হলে কঠিন জবাব’ ◈ বিকৃত যৌ'না'চারের নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি, দুই নারী গ্রেফতার (ভিডিও) ◈ ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ১০০০ মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা ◈ ৫ মে লন্ডন থেকে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত : ০১ মে, ২০২৫, ০৮:০৭ রাত
আপডেট : ০২ মে, ২০২৫, ১০:৪১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’, বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ

শেয়ার বাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চলতি মাসের ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক। এ মাসেই ডিএসইএক্স কমেছে ৩০০ পয়েন্টের বেশি। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। তারল্য সংকট আর ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষ্ক্রিয়তাই বাজারের এ অবস্থার জন্য দায়ী।

শেয়ার বাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। এর ফলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। নানা উদ্যোগেও কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন সূচকের পতনের সাথে মূলধন হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।

প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে বেশিরভাগ কার্যদিবসেই সূচকের পতন ছিল ডিএসইতে। ঈদের ছুটি শেষে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্ট। মাস শেষে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্ট। ১৮ কাযদিবসে সূচক হারিয়েছে ৩০২ পয়েন্ট।  

শুধু সূচকের পতন নয়। এসময় বাজার মূলধনও কমেছে। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।  
 
এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যক্রমে ক্ষোভ জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের প্রতি তাদের আস্থা নেমে এসেছে তলানিতে। 

পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য এ এফ এম নেসারউদ্দীন বলেন, ‘মাঝখানে যারা কাজ করবে পরিচালক, ডেপুটি পরিচালক এই স্তরে লোক খুবই কম। লোক আছে নিচের লেভেলে অফিসার, তারা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। তারা কেবল নোট লিখতে পারে, ফাইল নিয়ে দৌঁড়াতে পারে। এই যে সংস্থার কাঠামোটা হয়েছে, সেটা আসলে প্রত্যাশার না।’ 

বাজারের এই অবস্থার জন্য বিএসইসির নেতৃত্বের দুর্বলতাই দায়ী বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়