শিরোনাম
◈ অগ্রণী ব‌্যাং‌কের ভ‌ল্টে শেখ হাসিনার ৮৩২ ভরি স্বর্ণালংকার  ◈ ভারতে মুসলিম ছাত্রদের মূর্তির পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে আর মাথা নোয়াতে বাধ্য করলো হিন্দু চরমপন্থীরা  ◈ ২০ ইউনিটের প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে কড়াইল বস্তির ভয়াবহ আগুন ◈ দেড় দশক ঘরছাড়া, তবুও দেশ ছাড়িনি: জামায়াত আমির ◈ বাংলাদেশ ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে—ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে ড. ইউনূস ◈ গণভোট অধ্যাদেশ ২০২৫ প্রকাশ: জাতীয় সনদের সংস্কার প্রশ্নে ভোট দেবেন জনগণ ◈ কড়াইল বস্তিতে দাউদাউ আগুন: পাইপ কাটা ও পানির সংকটে ফায়ার সার্ভিসের চ্যালেঞ্জ ◈ বাংলা‌দে‌শের বিরু‌দ্ধে ‌টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ৩০ ন‌ভেম্বর আসছে পাকিস্তান নারী দল  ◈ চুপ থাকুন, আপনাকেও আসামি করা হতে পারে, ট্রাইব্যুনালের শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবীকে চিফ প্রসিকিউটর ◈ শাহজালালে কার্গো ভিলেজে আগুনের ঘটনা নাশকতা নয়: প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৪ মে, ২০২৪, ০৮:০৪ রাত
আপডেট : ১৫ মে, ২০২৪, ০২:৫৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশি কাপড় পাকিস্তানি বলে বিক্রি ও মিথ্যা বিজ্ঞাপণ ‘সানভীস বাই তনিকে’ আড়াই লাখ টাকা জরিমানা

মাসুদ আলম: [২] সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত মুখ রোবাইয়াত ফাতেমা তনি। রাজধানীতে ‘সানভীস বাই তনি’ নামে কয়েকটি শোরুম আছে। অনলাইনেও বিক্রি করেন পোশাক এবং কসমেটিক্স।

[৩] দেশি কাপড় পাকিস্তানি বলে বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ উঠে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। এরপর সোমবার গুলশানের পুলিশ প্লাজা মার্কেটে ‘সানভীস বাই তনি’র শোরুম সিলগালা করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। 

[৪] মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির মালিক তনি ভোক্তা অধিদপ্তরে হাজির হয়ে অভিযোগের বিপরীতে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। পরে দেশি থ্রিপিস পাকিস্তানি বলে বিক্রির জন্য ৫০ হাজার এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে তাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। 

[৫] ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবদুল জব্বার মণ্ডল বলেন, প্রতিষ্ঠানটি দেশি থ্রি পিস পাকিস্তানি বলে বিক্রি করতো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করতো। তনি শুনানিতে অংশ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চান। এছাড়া ভবিষৎতে এই বিষয়ে সর্তক থাকবেন।  

[৬] তিনি আরও বলেন, এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে কিছু অভিযোগ আসার পর প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তারা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে এবং এই দোকানে দেশি পোশাকগুলো বিদেশি বলে চড়া দামে বিক্রি করে আসছিল। তারা অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করে। কিন্তু ডেলিভারি দেওয়ার সময় দেশি ড্রেস দেয়। 

[৭] আবদুল জব্বার বলেন, গুলশানের শোরুমের গিয়ে সেটার প্রমাণ পেয়েছি। তারা পাকিস্তানি ড্রেসের পক্ষে কোনো কাগজপত্র, প্রমাণ দেখাতে পারেনি। তাদের শুধু ট্রেড লাইসেন্স আছে, সেটা সাধারণ পোশাক বিক্রেতা হিসেবে। আপাতত তাদের শো-রুম বন্ধ করে দিয়েছি। সম্পাদনা: এম খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়