লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: [২] লক্ষ্মীপুর-৩(সদর) আসন থেকে মনোনয়নপত্র কিনেছেন ১৫ জন। জমা দিয়েছেন ১২ জন। মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে ৬জনের,বাতিল হয়েছে ৪ জনের এবং স্থগিত হয়েছে ২ জনের। মেঘনা উপকূলীয় লক্ষ্মীপুর-৪(রামগতি-কমলনগর) আসনে মোট ৯ জন মনোনয়নপত্র তুলেছেন। জমাও দিয়েছেন ৯ জন। এর মধ্যে প্রার্থীতার বৈধতা পেয়েছে ৬ জন এবং বাতিল হয়েছে ৩ জনের।
[৩] লক্ষ্মীপুর-৩(সদর) আসনে ১ শতাংশ ভোটার তালিকায় সত্যতা না থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয়েছে ,স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হাশেম,হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের স্বতন্ত্র প্রার্থী মনীন্দ্র কুমার নাথ, জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী বেলায়েত হোসেন বেলাল এর। এছাড়া অসম্পূর্ন মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ায় ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. রিয়াদ হোসেন এর মনোনয়ন ফরম বাতিল হয়েছে।
[৪] স্থগিত হয়েছে বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি মো. মাহাবুবুল করিম টিপু,জেলা আওয়ামীলীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান এর মনোনয়নপত্র।
[৫] এখানে প্রার্থীতায় বৈধতা পেয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত গোলাম ফারুক পিঙ্কু এমপি, জাতীয় পার্টির মুহাম্মদ রাকিব হোসেন,বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আব্দুর রহিম, জাকের পার্টির শামছুল করিম,স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামীলীগ নেতা এম এ সাত্তার তৃণমূল বিএনপি নাঈম হাসান বৈধ।
[৬] লক্ষ্মীপুর-৪(রামগতি-কমলনগর) আসনে ৬ জনের মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে। তারা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফরিদুন্নাহার লাইলি, বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির মোহাম্মদ ছোলায়মান, জাসদের মোশারফ হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আসনটির সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আব্দুল্লাহ, তার সহধর্মিনি মাহমুদা বেগম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ইস্কান্দার মির্জা শামীম।
[৭] এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান ও মাহবুবুর রহমানের মনোয়ন বাতিল হয়েছে। ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গড়মিল থাকায় তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়। এছাড়াও ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) প্রতিবেদন অনুযায়ী বিকল্পধারার প্রার্থী মেজর (অবঃ) আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ খেলাপির অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া তিনি ৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার ট্যাক্স পরিশোধ করেননি। এসব অভিযোগে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
প্রতিনিধি/জেএ