শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২৩, ০৮:৪০ রাত
আপডেট : ০৭ জুন, ২০২৩, ০৮:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নারায়ণগঞ্জে রেলওয়ের জায়গায় গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ 

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

মোশতাক আহমেদ, সিদ্ধিরগঞ্জে (নারায়ণগঞ্জ): শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। রেলওয়ের ডিভিশনাল এস্টেট অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো. শফি উল্লাহর নেতৃত্বে বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পাঠানটুলী এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।
জেলা প্রশাসন ও নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগসহ আইন শৃংখলা বাহিনী উচ্ছেদ অভিযানে সহযোগিতা করে। 

নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী সামিউল কাদের খান বলেন, শহরের চাষাঢ়া থেকে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী ইপিজেড পর্যন্ত সাড়ে ছয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ভাষা সৈনিক বেগম নাগিনা জোহা সড়ক নির্মানের জন্য রেলওয়ের কাছ থেকে ইজারা মূল্যে জায়গা বরাদ্দ পায় নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগ। 

২০১৯ সালে সড়কটির নির্মান কাজ শুরু হয় এবং ইতিমধ্যে প্রায় বিরানব্বই শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়। তবে হাজীগঞ্জ থেকে পাঠানটুলী পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমটিার জায়গায় অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠায় সড়কটি সংকুচিত হয়ে পড়ে এবং নির্মান কাজে বাধাগ্রস্ত হয়।

তাই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়িসহ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়। 

তিনি বলেন, উচ্ছেদ অভিযানটি সম্পূর্ণভাবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ পরিচালনা করেছে। জেলা প্রশাসন এবং আমরা তাদের সহায়তা করেছি। অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করায় সড়ক নির্মানের কাজ আরও দ্রুত গতিতে চলবে। আমরা আশা করছি চলতি মাসের মধ্যেই নির্মান কাজ শেষ করতে পারবো। 
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মারুফা সুলতানা হীরামনিসহ রেলওয়ে এবং সড়ক বিভাগে অন্যান্য কর্মকর্তারা উচ্ছেদ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা: ইস্রাফিল ফকির 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়